বঙ্গবন্ধু এখন আরও শক্তিশালী

ড. আনোয়ার খসরু পারভেজ: বছর ঘুরে আবারও এসেছে আগস্ট। আগস্টকে আমরা শোকের মাস বলি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমরা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়েছি। আমরা একই সঙ্গে হারিয়েছি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকেও। সেই সময়ে আমরা আরও হারিয়েছি বঙ্গবন্ধুর পুত্র, পুত্রবধূ এবং তার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ স্বজনদেরও। তাই আগস্ট আমাদের কাছে শোকাবহ। &rsq...

বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্যের আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র

শাহরিয়ার রিয়াজ: মুজিব হত্যার প্রেক্ষাপটে যে কয়টি বিদেশি শক্তি দৃশ্যপটে এসেছে তারমধ্যে পাকিস্তান, ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ। পরাজিত শক্তি পাকিস্তান যে প্রতিশোধ নিতে চাইবে এটা তো নিশ্চিত। আর সব থেকে বড় ভূমিকা রেখেছে যে দেশটি সেটা হলো প্রেসিডেন্ট নিক্সনের যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশের জয় তাদের জন্য অপমানজনক ছিল। কেননা বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর দেশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের ...

১৫ই আগস্টের হত্যাকাণ্ডের পর জেনারেল জিয়া বলেন, সো হোয়াট? লেট ভাইস প্রেসিডেন্ট টেক ওভার

অন্যান্য দিনের মতোই রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৪ই আগস্ট রাত ৮টা নাগাদ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে ফেরেন। খাওয়া-দাওয়া শেষে রাত ১২টার মধ্যেই সে বাড়ির সবাই ঘুমিয়ে যায়। তখন সে বাড়ির নীচতলায় একটি কক্ষে কর্মরত ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিগত সহকারী এ এফ এম মুহিতুল ইসলাম। রাত তিনটা নাগাদ ঘুমাতে যান মি. ইসলাম। এর কিছুক্ষণ পরেই সে বাড়িতে টেলিফোনের দা...

বঙ্গবন্ধু হত্যাঃ লন্ডনে গঠিত তদন্ত কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্ট

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা এবং ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বিনা বিচারে অন্তরীণ থাকাকালে সৈয়দ নজরুল ইসলাম (উপ-রাষ্ট্রপতি), তাজউদ্দীন আহমদ (প্রথম প্রধানমন্ত্রী), মনসুর আলী (প্রধানমন্ত্রী) এবং কামারুজ্জামান (শিল্পমন্ত্রী এবং দলের প্রাক্তন সভাপতি)- এই চার জাতীয় নেতা হত্যার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইন ও বিচ...

সেনা বিদ্রোহে নয়, পরিকল্পিত খুন

এম. ইনায়েতুর রহিমঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট অতিপ্রত্যুষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে নির্মম-বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডে দেশবাসী হতবিহ্বল ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিল। বিক্ষিপ্ত কিছু প্রতিবাদ হলেও কার্যকর কোনো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ গড়ে ওঠেনি- এটা সত্য ও বাস্তবতা। ২৬ সেপ্টেম্বর '৭৫ দখলদার রাষ্ট্রপতি মোশতাক আহমেদ 'ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ, ১৯৭৫' জারি করে বঙ্গবন্ধু ও তা...

বঙ্গবন্ধুর বিশ্বস্তজন শহীদ কর্নেল জামিলের কথা

ড. জেবউননেছাঃ ১৯৭১-এ স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ দিকে বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ নৌকা করে ভারতের বনগাঁ পেরিয়ে যশোর সীমান্তে আসেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকে লিখেন ‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ কবিতাটি। পরবর্তীকালে এটিকে তিনি গান হিসেবে রূপায়িত করেন। যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে গিয়ে তার বন্ধু বব ডিলান ও অন্যান্য বিখ্যাত গায়কদের সম্মিলনে এই গান পরিবেশন করে কনসার্ট আয়োজন ক...

বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রীদের তালিকার শীর্ষে কারা?

বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম তাঁর ‘বঙ্গভবনে শেষ দিনগুলি’ গ্রন্থে লিখেছেন, “মিলিটারি এখন শাসন করছে, যেমনটা তারা করে এসেছে ১৯৫৮ সালের পর থেকে; সামান্য কিছু বিরতি অবশ্য মাঝখানে ছিল। অবশ্যই মিলিটারি মানে সেনাবাহিনী (The Army); আর মিলিটারি বা সেনাবাহিনীর শাসন মানে সেনা প্রধানের নেতৃত্ব।”[বঙ্গভবনে শেষ দিনগুলি, পৃষ্ঠা ২৯] বিচারপতি সা...

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সিআইএর ভূমিকা

রাশেদ মেহেদীঃ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার চক্রান্ত মুক্তিযুদ্ধের আগেই শুরু হয়েছিল। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে হত্যার জন্য বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) দু'জন আততায়ীকে পাঠিয়েছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও এ চক্রান্ত অব্যাহত থাকে, যার ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ সালের শুরুতেই তৎকালীন সেনাবাহিনীর মেজর সৈয়দ ফারুক রহমান ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে গিয়েছিল...

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড: ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ ও মেজর জিয়ার ভূমিকা

মোঃ ফুয়াদ হাসান: ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫, প্রথম প্রহরে সেনাবাহিনীর কিছু বিপদগামী সদস্যের হাতে সপরিবারে নির্মম ও ন্যক্কারজনক ভাবে নিহত হলেন বঙ্গবন্ধু। সেদিনই দুপুর বেলাতে (স্বঘোষিত) প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করে খন্দকার মোস্তাক নিজেকে। ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৭৫, অবৈধ্য ভাবে ক্ষমতার ভোগ দখলকারী খন্দকার মোস্তাক পরিবার সহ বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত খুনীদের বাচাতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জাড়ি ক...

‘স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনীতি চিরতরে বন্ধ হওয়া প্রয়োজন’

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কল্যাণে স্বাধীনতাবিরোধীরা দেশে মন্ত্রী-জনপ্রতিনিধি হয়েছে উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও বঙ্গবন্ধুকে যারা অস্বীকার করে, মুক্তিযুদ্ধকে যারা স্বীকার করে না, তাদের রাজনীতি বন্ধ হওয়া দরকার।  শুক্রবার (১৩ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড’ শীর্ষক আল...

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পৃষ্ঠপোষকতা: বিএনপি-জামায়াতের ঘৃণ্য ভূমিকা

বঙ্গবন্ধুর হত্যার মাধ্যমে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে ভূলুন্ঠিত করার অপপ্রয়াস চালানো হয়েছিল। ১৯৭১ সালে আন্তর্জাতিক চক্র ও তাদের এদেশীয় দোসরদের সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানানোর ব্লুপ্রিন্ট রচনা করে কুচক্রীরা। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহ...

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড : ক্রীড়নক ও হন্তারকদের মনঃতত্ত্ব

আসিফ কবীর: বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা ছিল ‘হাইলি মোটিভেটেড’। আমাদের নিকট অতীতে দেখা হলি আর্টিজানে যেমন মোটিভেটেড একদল দুর্বৃত্ত হামলা চালায় ও নিরীহ মানুষদের বেঘোরে হত্যা করে (১লা জুলাই ২০১৬, নিজেদের প্রত্যক্ষ করা এ নৃশংস ঘটনা পরিক্রমা থেকে মোটিভেশন: মগজ ধোলাই’র তীব্রতা ও কুফল বুঝতে সরণ নিতে পারি)। থাইল্যান্ডের মার্কিন দূতাবাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ...

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমানের সংশ্লিষ্টতা

খন্দকার হাবীব আহসানঃ ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি, বাঙালি জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে; দেশীয় সামরিক- বেসামরিক ক্ষমতালোভী জোট এবং দেশী- বিদেশী স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্তে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কতিপয় জুনিয়র কর্মকর্তার পরিকল্পিত সশস্ত্র আক্রমণে নিহত হয়েছিলেন। নির্মম এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছিলো দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র সাড়ে তিন বছরের কিছু বেশি...

জনগণের গণলাশ ফেলতে চায় বিএনপি!

ইয়াসির আরাফাত তূর্যঃ প্রায় দুবছর হয়ে যাচ্ছে বৈশ্বিক মহামারী কোভিড-১৯ এ জর্জরিত বিশ্বের প্রতিটি দেশ। আর এ মরণঘাতী ভাইরাসের হাত থেকে দেশের আপামর গণমানুষের প্রাণ বাঁচাতে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্যকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ এবং সুচিন্তিত নেতৃত্বে বিশ্বের অধিকাংশ দেশ যেখানে কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসি...

আগস্ট: জিয়া পরিবারের সীমাহীন নৃশংসতা ও বাঙালির দুঃসহ বেদনা

মোঃ রশীদুল হাসান ইংরেজি বর্ষের আগস্ট মানেই বাঙ্গালীর জন্য এক কলঙ্কিত মাস। সমগ্র বাঙালি জাতির জন্য একটি শোকের মাস, অনুতাপের মাস, প্রিয় মানুষকে হারানোর মাস। এই মাসে অস্তমিত হয়েছিল বাঙালির সূর্যসন্তান, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ হয়েছিলেন বঙ্গমাতা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও। এই কুচক্রিমহল আগস্ট মাসেই ঘটিয়েছিল কলঙ্কজনক ২১শে...

‘কাছ থেকে দেখা’মোশতাক-জিয়ার ষড়যন্ত্র

অজয় দাশগুপ্ত: ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান- কাছ থেকে দেখা’ গ্রন্থ লিখেছেন অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, যিনি ১৯৬৯ থেকে ১৯৭৫ সালের প্রথম কয়েক মাস পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন- কিন্তু ‘রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার মানসিকতা এবং উৎসাহ বা প্রবণতা কোনোটাই আমার নেই। [পৃষ্ঠা ৩৯] বঙ্গবন্ধু তাকে বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান পদে নিয়...

বাংলাদেশের কলঙ্কজনক অধ্যায় জিয়াউর রহমান: গণতন্ত্রের হন্তারক ও স্বৈরাচারী ব্যবস্থার জনক

৩ জুন, ১৯৭৮ সাল। বাংলাদেশের ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায়। সেনাপ্রধানের পদে থেকে নাটকীয় এক প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলোকে কোণঠাসা করে নিজেই গঠন 'জাগদল' নামের একটি দল। এরপর তথাকথিত সেই নির্বাচন শেষে নিজেই নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। জিয়াউর রহমানের সামরিক উর্দি ও অস্ত্রের ভয়ে দেশের গণমাধ্যম অনিয়মের বিষয়ে চুপ থাকলেও, বিদেশি গণমাধ্যমে ত...

জিয়া যেভাবে বদলেছিলেন স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র

তন্ময় ইমরানঃ ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ চালুর মধ্য দিয়ে মুক্তির সংগ্রামকে শুরুতেই জনযুদ্ধে রূপান্তরের প্রক্রিয়া দ্রুততর হয়েছিল। ২৫ মার্চের কালরাতের ২৪ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই বাঙালির পক্ষ থেকে ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র’ চালু করা ছিল পাকিস্তানি হানাদারদের জন্য এক পাল্টা জবাব। কোনোরকম অস্ত্র ছাড়াই কেবল কণ্ঠের জোরে সুসজ্জিত কোনো স...

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিএনপির জারিজুরি: নৈতিক মানদণ্ডে অমার্জনীয় অপরাধ

বাংলাদেশর মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী চলছে। ২০২১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার এবং ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের ৫০ বছর পূর্তি। দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বছরব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে সরকার। একই সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ তেকেও পালন করা হচ্ছে নানাবিধ অনুষ্ঠান। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের ৫০ বছরপূর্তিও পালন করা হয়েছ...

জিয়ার ‘বীর উত্তম’ খেতাব প্রত্যাহার বিতর্ক যে কারণে রাজনৈতিক নয়

সুলতান মির্জাঃ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক জেনারেল জিয়াউর রহমান যদি ইতিহাসের মহানায়ক হয়ে থাকেন তাহলে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা নেই জিয়াউর রহমানকে খলনায়ক বানানোর। অপরদিকে জিয়াউর রহমান যদি ইতিহাসের খলনায়ক হয়ে থাকেন তাহলে বিএনপি-জামায়াত মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ঐক্যজোট- কারোই ক্ষমতা নেই তাকে মহানায়ক বানানোর। ইতিহাস তার নিজ গতিতেই চলমান। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্টের পরে এ দেশে...