শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন বলেই দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করা সম্ভব হয়েছে

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আছেন বলেই দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করা সম্ভব হয়েছে। বিএনপি আমলে যার নাজুক অবস্থা ছিল। প্রধানমনত্রী শেখ হাসিনা প্রতিহংসার রাজনীতি করেন না। তাই জনগণের দোয়ায় বার বার তিনি বৈধভাবে ক্ষমতায় আসেন।   তিনি বুধবার দুপুরে তার নিজ নির্বাচনি এলাকা শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপ...

আজ দেশের প্রতিটি ঘর আলোকিতঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ওয়াদা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি ঘর আলোকিত করা হয়েছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনা বলেছেন, এই দিন আলোর পথে যাত্রার সফলতার সেই দিন। সোমবার পটুয়াখালীর পায়রায় দেশের সবচেয়ে বড় ও সর্বাধুনিক কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন এবং সারাদেশে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দিয়ে এ কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ জাতির পিতা স্বল্পোন্নত দেশ...

জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন: সম্পন্ন শতভাগ বিদ্যুতায়ন

বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে দাসত্ব থেকে মুক্তির কথা দিয়েছিলেন, তাই স্বাধীনতা পেয়েছি আমরা। পরবর্তীতে সামরিক-বেসামরিক স্বৈরশাসনের কারণে অন্ধকারে ডুবে গিয়েছিল এই দেশ। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দেশকে অন্ধকার থেকে উত্তরণ ঘটিয়ৈ আবারও উন্নতির পথে ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রতি দিয়েছিলেন। এজন্য ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে তিনি দিন বদলের ইশতেহার ঘোষণা ক...

মাত্র ১৩ বছরের কর্মযজ্ঞ - শতভাগ বিদ্যুৎ এর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন অন্ধকারের পথ পেরিয়ে আলোকিত বাংলাদেশ

মাত্র ১৩ বছরের কর্মযজ্ঞ - শতভাগ বিদ্যুৎ এর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নঅন্ধকারের পথ পেরিয়ে আলোকিত বাংলাদেশ

দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন সম্পন্ন হচ্ছে ২১শে মার্চ

আগামী ২১শে মার্চ পায়রা কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র স্বশরীরে উদ্বোধনের মাধ্যমে শতভাগ বিদ্যুতায়নের ঘোষণা দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার দুপুরে বিদ্যুৎ ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি জানান, এরই মধ্যে দেশের সব চর ও দুর্গম এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে সরকার। নতুন কোল পাওয়ার বিদ্যুৎকেন্দ্রের মাধ্...

শতভাগ বিদ্যুতের দ্বারপ্রান্তে দেশ

শতভাগ বিদ্যুতায়নের দ্বারপ্রান্তে দেশ। বিদ্যুতে সবার মধ্যে এসেছে জাতীয় গ্রিডের আওতায় থাকা সব গ্রাম ও পরিবার। শুধু বাকি রয়েছে গ্রিড এলাকার বাইরে থাকা ৩ লাখ ৭ হাজার ২৪৬ পরিবার। এ পরিবারগুলোতে বৈদ্যুতিক আলো জ্বললে সব নাগরিককে বিদ্যুেসবার আওতায় আনার মাইলফলক অর্জিত হবে। আগামী মার্চের মধ্যে এ পরিবারগুলোতেও বিদ্যুৎ পৌঁছে যাবে। স্বাধীনতার ৫০ বছর এবং মুজিববর্ষ পূর্তিতে দেশে...