১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ড নিয়ে শেখ ফজলুল হক মনির ছেলে যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের হৃদয় বিদারক অভিজ্ঞতার কথা শুনলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কুটনীতিকরা। আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক উপ-কমিটি আয়োজিত এই অনলাইন আলোচনায় ঢাকায় নিযুক্ত ইন্ডিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, জার্মানীসহ বিভিন্ন দেশের ৪০ এর বেশি রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার এবং প্রতিনিধি অংশ নেন।...
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানী ঢাকার বুকে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সমাবেশে চালানো হয় নজিরবিহীন হত্যাযজ্ঞ। গ্রেনেড হামলার উদ্দেশ্য ও প্রধান টার্গেট ছিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের রাস্তায় আয়োজিত সমাবেশে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এসে সন্ত্রাসের...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট তাকে হত্যার জন্য গ্রেনেড হামলার ঘটনায় তখনকার ক্ষমতাসীনরা ‘সরাসরি জড়িত ছিল’ বলেই সেদিন সংসদে ওই ঘটনা নিয়ে আওয়ামী লীগকে কথা বলতেও ‘বাধা’ দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের বর্বর সেই হামলায় নিহতদের স্মরণে শুক্রবার আওয়ামী লীগের আয়োজনে এক আলোচন...
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের শুধু খন্দকার মোশতাকই রক্ষা করতে চায় নি, পরবর্তীতে ক্যু এর মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা জিয়াউর রহমানও তাদের রক্ষায় সচেষ্ট ছিলেন। শুধু তাই নয়, জিয়াউর রহমান খুনিদের সবাইকে পুরস্কৃত করে পুনর্বাসন করেন এবং সংবিধান সংশোধন করে খুনিদের আইনি নিরাপত্তাও নিশ্চিত করেন। এমন আলোচনা উঠে এসেছে আজ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশ...
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবার-পরিজনকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করে খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বাধীন ও জিয়াউর রহমানের মদদপুষ্ট স্বাধীনতাবিরোধীরা। এই হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের যাতে বিচার করা না যায় সেজন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে খন্দকার মোশতাক আহমেদ। আর এই অধ্যাদেশকে সংবিধানে যুক্ত করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এর প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউ...