এম. নজরুল ইসলাম: বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার পরিচালনায় অসম দক্ষতার পরিচয় দিয়ে বাংলাদেশকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। বিশ্বের অনেক বড় বড় দেশের দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে। বাংলাদেশ আগামীতে বিশ্বে নতুন উদাহরন সৃষ্টি করতে যাচ্ছে, এমন কথাও এখন উচ্চারিত হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে বাংলাদেশ বিষয়ে এই আগ্রহের কারণও বিগত দশ বছরের ইতিবাচক দেশ পরিচালনা। মানব কল্যণবো...
ড. আতিউর রহমানঃ গতকাল সকাল প্রায় ৯টার মধ্যেই সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে উপস্থিত হয়েছিলাম। হোটেলে ঢুকতেই অনেকটা সময় লেগে গেল। হোটেলের সামনেই সারিবদ্ধ দূতাবাসের গাড়ির সমারোহ। ভেতরে গিয়েও দেখলাম, হল কানায় কানায় ভর্তি। প্রচুর সংখ্যক কূটনীতিক উপস্থিত। তাদেরই পাশে বসলাম। একটি দলের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার অনুষ্ঠানে কূটনীতিকদের এই ব্যাপক উপস্থিতিই প্রমাণ করে- এই দল ...
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। সময় আনুমানিক সকাল ৯টা। ঢাকায় অবস্থানরত পাকিস্তানের ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা তাদের দপ্তরে বসে বৈঠক করছিলেন একসঙ্গে। একটি চিরকুট এলো সেই সময়, চমকে দিল সবাইকে। বৈঠকে ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ কে নিয়াজি, মেজর জেনারেল জামশেদ, মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী, রিয়ার অ্যাডমিরাল শরিফ, ব্রিগেডিয়ার বকর সিদ্দিকী, সিদ্দিক সালিক ও আরও কয়েকজন। সেই চি...
পঁচিশে মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি হানাদাররা শোষিত ও নির্যাতিত মানুষের স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষাকে রক্তের সমুদ্রে ভাসিয়ে দিতে যে ভয়ঙ্কর নিষ্ঠুর গণহত্যা শুরু করেছিল, মৃত্যু-ধ্বংস-আগুন-আর্তনাদের বীভত্স খেলায় মত্ত হয়ে যে বিভীষিকাময় পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল, নয় মাস পর তার পরিসমাপ্তি ঘটেছিল ষোলই ডিসেম্বর। লন্ডনের নিউ টাইমস পত্রিকায় সেই সময় বলা হয়েছিল, রক্তই যদি কোনো দেশের স্...
স্থপতি মোবাশ্বের হোসেনঃ তখন ডিসেম্বর মাস শুরু হয়ে গেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রমাগত আক্রমণে সংকুচিত হয়ে ঢাকার দিকে ঘাঁটি গাড়ছে পাকিস্তানিরা। সেই সময় ঢাকায় একটি বড় ধরনের অপারেশনের পরিকল্পনা চলছিল। আমেরিকান ইনফরমেশন সেন্টার গুঁড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ওটা ছিল ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর একটি। আমি তখন বুয়েটে চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। গোপীবাগের ভাড়া বা...