২০০১ থেকে ২০০৬: নাসের রহমানের কুখ্যাত বাহিনীর ভয়ে ঘরছাড়া হয় মৌলভীবাজারের সহস্রাধিক পরিবার

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় সিলেট ও মৌলভীবাজারে সন্ত্রাস ছড়ায় বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। ছাত্রদলের বিশাল ক্যাডার বাহিনী দিয়ে পুরো এলাকার গড ফাদার হয়ে ওঠে নাসের। বিরেধী দল তো বটেই, নিজ দলের সিনিয়র নেতারাও ভয় পেতো নাসেরের বাহিনীকে। এ ব্যাপারে নাসের রহমান নিজেই বলেন, এলাকার লোকজন তাকে যুবরাজ বা সাদ্দাম হো...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: এমপি শহীদুলের সীমাহীন লুটপাট, হত্যাযজ্ঞ ও সন্ত্রাসে ঘরবন্দি হয়ে পড়ে কুষ্টিয়ার মানুষ

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কুষ্টিয়া-২ আসনের (ভেড়ামারা-মিরপুর) বিএনপি-জামায়াতের এমপি ছিল শহীদুল ইসলাম। খালেদা জিয়ার শাসনামলজুড়ে কুষ্টিয়ার ত্রাস হয়ে ওঠে সে। ঠিকাদারি ও টেন্ডারবাজিতে একচ্ছত্র আধিপাত্য কায়েম করতে তার ক্যাডার বাহিনীর হাতে অন্তত ২০ জন ঠিকাদারকে প্রাণ হারাতে হয়। এমনকি বালুমহাল দখল, সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে থেকে কয়েকশ' কোটি টাকা লুটপাট,  বাঁধ...

খালেদা জিয়ার দুঃশাসন: পিএসসির বোর্ডে সব বিএনপি-জামায়াতের লোক, মোটা অর্থের বিনিময়ে বিসিএসে নিয়োগ!

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে দলীয়করণ শুরু করে। এমনকি পিএসসি-এর মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকেও দুর্নীতির আঁখড়ায় পরিণত করে তারা। নগদ টাকার বিনিময়ে বিসিএস-এর প্রশ্নফাঁস ও পরীক্ষার খাতা জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্য এবং দলীয় কর্মীদের অসৎ উপায়ে চাকরিতে নিয়োগ দিতে শুরু করে। ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয় ন্যায্য চাকরি থেকে। ২৪...

২০০১ থেকে ২০০৬: স্পিকারের চেয়ারে বসে পাঁচ শতাধিক নিয়োগ বাণিজ্য করেন জমিরউদ্দিন সরকার

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া প্রত্যক্ষভাবে তার দুই ছেলে তারেক ও কোকোকে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতিতে সহায়তা করেন। এমনকি তার ভাগ্নেরাও সরকারের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে। একই সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে থাকা বিএনপির নেতা, মন্ত্রী-এমপিরাও হরিলুট শুরু করে। এমনকি জাতীয় সংসদ সচিবালয়েই পাঁচ শতাধিক নিয়োগ বাণিজ্য করে...

খালেদা জিয়ার দুঃশাসন: অবৈধভাবে শত শত জামায়াত নিয়োগ এবং বিকৃত ইতিহাসের চর্চার কেন্দ্রে পরিণত হয় উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে মুক্তি সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ইতিহাস বিকৃত করে খালেদা জিয়ার সরকারকে খুশি করেছিল উপাচার্য এরশাদুল বারী। এরপর বিএনপি-জামায়াত সরকারের পুরো শাসনামলজুড়ে নিয়োগবাণিজ্য করে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকা আয় করেন। এমনকি দক্ষ শিক্ষক-প্রশাসক এবং ভিন্নমতাবলম্বীদের কারণে-অকারণে বরখাস্ত করে দমিয়ে রাখতেন তিনি। নিয়মবহির্ভূতভাবে জামায়াত...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর দখল, দুর্নীতি, অশ্লীলতা ও বর্বর সন্ত্রাসী কার্যক্রমে বিপর্যস্ত রাষ্ট্র!

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যেকয়টি পরিবার মুক্তিযোদ্ধা এবং অসহায় নারীদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালিয়েছে, তাদের মধ্যে শীর্ষতম হলো রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার তাকে নিজের উপদেষ্টা বানান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শত শত বিঘা জমি দখল করে সে। ভোট জালিয়াতি, হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, সংখ্যাল...

বিএনপি-জামায়াত অপশাসন: জবর-দখল, টেন্ডারবাজি, এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে ঢাকাকে অস্থির করে তোলে নাসিরউদ্দিন পিন্টু

পিন্টুর নাম শুনলে - ভয়ে সেই স্থান ছাড়ে চলে যেতো লোকজন, রাজধানীর বুকেও এমন দিন গেছে একসময়। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়ার শাসনামলের সামাজিক পরিস্থিতি এটাই। বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন পিন্টুর সন্ত্রাসের কথা বলছি। ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সমন্বয়ের দায়িত্ব দিয়েছিল তাকে তারেক রহমান। হাওয়া ভবনের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে রাজধানীর টেন্ডার ও ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতো স...

খালেদা জিয়ার দুর্নীতিবাজ সরকার: ভূমি দস্যুতা ও চাঁদাবাজি করে শুন্য থেকে শত কোটির মালিক আমানউল্লাহ আমান

বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের হাওয়া ভবন চক্র এবং খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি আমানউল্লাহ আমান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় প্রভাব খাটিয়ে ঠিকাদারি কাজের কমিশন, চাঁদাবাজি এবং ভূমি দখল করে অবৈধভাবে শত কোটি টাকার মালিক হয় সে। ২০০৭ সালে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নিরপেক্ষ তদন্তের পর দুর্নীতিবাজের নাম প্রকা...

বিএনপি-জামায়াত শাসনামল: খালেদা জিয়ার সাথে ঘনিষ্ঠতার জেরে হাজার কোটির মালিক, হুন্ডি ও অর্থ পাচারের অন্যতম হোতা মোসাদ্দেক আলী ফালু

মোসাদ্দেক আলী ফালু- বাংলাদেশের এক মহা-বিতর্কিত চরিত্র। খালেদা জিয়া ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় অবৈধভাবে হাজার কোটি টাকার মালিক হয় সে। হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল অর্থ পাচার করে বিদেশের মাটিতেও গড়ে তোলে একাধিক ব্যবসা। কৌশলে ভূমি ও জলাশয় দখল, ঠিকাদারদের কাছ থেকে কাজের পারসেনটেজ এবং সরকারি সম্পদ লুটপাট করে মিডিয়া সাম্রাজ্য গড়ে ...

বিএনপি-জামায়াত দুঃশাসন: সরকারি ভূমি দখল, নিয়োগ বাণিজ্য, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির হোতা হয়ে ওঠে মির্জা আব্বাস

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অন্যতম গডফাদার ছিল বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হওয়ায় একই সাথে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং হাওয়া ভবনের নানাবিধ অপকর্মের ক্রীড়নক হয়ে ওঠে সে। মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, ভূমি দস্যুতা ও চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট গড়ে ঢ...

বিএনপি-জামায়াতের নির্মম বর্বরতা থেকে রক্ষা পায়নি রিকশা-বাস-ট্রাকের ড্রাইভার-হেলপাররাও

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় অবরোধ ও হরতালের নামে সাধারণ পরিবহন শ্রমিকদের পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এমনকি দরিদ্র দিনমজুর, রিকশাচলক ও কর্মজীবী মানুষও রেহাই পায়নি তাদের হিংস্রতা থেকে। জীবনের টানে ঘর থেকে বের হয়ে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে এই সরলপ্রাণ হতদরিদ্র ড্রাইভার-হেলপারদের। ২...

বিএনপি-জামায়াতের জ্বালাও-পোড়াও: প্রতিদিন রাষ্ট্রের ক্ষতি আড়াই হাজার কোটি টাকা, ক্ষতিগ্রস্ত হয় রেমিটেন্স

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত কয়েক ধাপে দেশজুড়ে জ্বালাও-পোড়াও, চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা হামলা, সড়কে ককটেল ও হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। যানবাহন চালক, দিনমজুর, কর্মীজীবী মানুষ, শিক্ষার্থী, নারী-শিশুসহ সহস্রাধিক মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে তারা। পুড়িয়ে দেয় কয়েক হাজার বাস-ট্রাক। ফলে স্থবির হয়ে পড়ে দেশ...

বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস: কয়েকজন নেতার তত্ত্বাবধানে ঢাকাজুড়ে চালানো হয় হত্যাযজ্ঞ ও নাশকতা

২০১৩ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত কয়েকধাপে যে নাশকতা চালানো হয়েছে দেশব্যাপী, তা কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা করেছে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতারা। এরপর এলাকাভিত্তিক নিদিষ্ট নেতাদের অর্থায়ন ও পৃষ্ঠপোষকতায় চলন্ত যানবাহনে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা, মানুষের ঘর-বাড়িতে আগ্নিসংযোগের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালায় তারা। ঢাকাতে কয়েকজন সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ছাত্রদল ও ...

জিয়া পরিবারের কমিশন বাণিজ্য: পাঁচ বছরে বিমানের আড়াই হাজার কোটি টাকা লুটপাট

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশজুড়ে সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রকল্প এবং সরকারি বরাদ্দে হরিলুট চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত নেতারা। বিশেষ করে বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়। বাংলাদেশ বিমানের মতো একটি প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতির মাধ্যমে চুষে খেয়ে নিঃস্ব...

২০০১ থেকে ২০০৬: স্পিরিট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান দখল, প্রতি মাসে ২ লাখ করে চাঁদা নিতো তারেক

২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পরপরই রাজধানীর মার্শাল ডিস্টিলারিজ নামের একটি রেকটিফায়েড স্পিরিট কোম্পানি দখলে নেয় তারেক রহমান। এরপর ২০০২ সালের মার্চ মাস থেকে প্রতিমাসে দুই লাখ টাকা হারে চাঁদা নিতো। এমনকি তারেকের ড্রাইভার মিজানের বেতনের টাকাও পরিশোধ করতে হতো মার্শাল ডিস্টিলারির প্রকৃত মালিক হারুন ফেরদৌসীকে। এছাড়াও ২০০৫ সালে রেজা কন্সট্রাকশ...

বিএনপি-জামায়াত জোটের চাঁদাবাজি: চেকে নয়, ব্যাগভর্তি ক্যাশ নিতে পছন্দ করতো তারেক

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশজুড়ে কমিশন বাণিজ্য ও চাঁদাবাজি করে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমান। ঢাকা শহরের ঠিকাদার ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যেকোনো কাজের জন্য কমপক্ষে ১০ শতাংশ কমিশন নিতো সে। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রে এই বিএনপি নেতাকে সহযোগিতা করতো বিতর্কিত ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুন, এমপি খায়রুল কবির কোকন ও তার তথ...

২০০১ থেকে ২০০৬: ভূমি দখল ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমে বিরোধিতা করায় ৫ জন ডিসিকে বদলি করায় এমপি মনি

২০০১ সালে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর অন্যের জমি দখল করে নিজের নামে সাম্রাজ্য গড়ে তোলে বরগুনা-২ আসনের (বামনা-পাথরঘাটা) সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম মনি। এমনকি অন্যের ভূমি দখল, সরকারি জমির বন্দোবস্ত, ঠিকাদারি কাজের নামে লুটপাট, নিয়োগ বাণিজ্য, মিথ্যা মামলায় মানুষকে ফাঁসানোর মাধ্যমে এলাকায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে সে। তার এসব অপকর্মে বাধা দেওয়ায় পাঁচ বছ...

২০০১ থেকে ২০০৬: পুলিশকে মারধর, ভূমি দখল ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব গড়ে তোলে এমপি শহিদুল

পটুয়াখালীর বাউফল থেকে ২০০১ সালে এমপি হওয়ার আগেও উপজেলা পরিষদের সামনে একটি টিনশেড বাড়িতে ভাড়া থাকতে শহিদুল আলম তালুকদার। কিন্তু বিএনপি থেকে এমপি হওয়ার পর রাতারাতি বদলে যায় তার ভাগ্য। দুর্নীতি, সরকারি জমি দখল, টিআর-কাবিখা লুটপাট এবং সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে চাঁদাবাজি করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয় সে। স্বল্প সময়ের মধ্যে পৌরশহরের বাংলাবাজারে ৪৬ শতক জমির ওপর ...

২০০১ থেকে ২০০৬: যোগ্যদের বাদ দিয়ে দলীয় বিবেচনায় ১৬০ শিক্ষক নিয়োগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে, নেপথ্যে হাওয়া ভবন

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার সময় বিশ্ববিদালয়গুলোতে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত জোট। একদিকে প্রগতিশীল শিক্ষকদের ওপর যেমন হামলা-নিপীড়ন চালাতে থাকে, তেমনি অন্যদিকে দলীয় বিবেচনায় শুরু করে শিক্ষক নিয়োগ। যোগ্য প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম, সব নিয়ম উপেক্ষা করে মাত্র চার বছরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতির সাথে যুক্ত ১৬০ জনকে শি...

বিএনপি-জামায়াতের নাশকতা: যোগাযোগ, বাণিজ্য ও শিক্ষা পরিবেশ ভেঙে পড়ে; ৬ মাসে ক্ষতি ৫০ হাজার কোটি টাকা

বিএনপি-জামায়াতের নাশকতার কারণে ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ৪৯ হাজার কোটি টাকা। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে অবরোধ, হরতাল, সরকারি সম্পদ ধ্বংস, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অকার্যকর করা এবং নাশকতায় শতাধিক মানুষ হত্যা ও সহস্রাধিক ব্যক্তিকে পঙ্গু করার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের জীবিকা এবং দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দেয় বিএনপি-জামায়াতের নেতাক...