বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি বর্বরতা: প্রকাশ্যে বোমা মেরে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের হত্যা, নৌকায় ভোট দিলে জনগণকে খুনের হুমকি

নির্বাচনের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের টার্গেট করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে তালেবান, আল কায়দার মতো জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে নির্বাচনি সহিংসতা চালানো হয়। এমনকি মুফতি আমিনী ও মুফতি শহিদুলের মতো  নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গিবাদী সংগঠনের নেতাদেরও মনোনয়ন দেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি সন্ত্রাস: সংখ্যালঘুদের ভোটকেন্দ্রে যেতে মানা, ধর্ম নিয়ে ফতোয়া, আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ওপর নারকীয় হামলা

অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে চরমভাবে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। এক কোটির বেশি সংখ্যালঘু ভোটার যাতে ভোট দিতে না যায়; সেজন্য তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালাতে থাকে এই দুর্বৃত্তরা। এমনকি আওয়ামী লীগের নির্বাচনি প্রচারণা ক্যাম্পগুলোতে হামলা এবং প্রবীণ প্রার্থীদের সমাবেশেও তাণ্ডব চালায় খালে...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি নাশকতা: আওয়ামী লীগ সমর্থকদের ওপর হামলা ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা

২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক মাস আগে থেকেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর ব্যাপক হামলা, মারধর, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর সরকার পরিচালনার পর, নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিন মাসে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে খালেদা জ...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক-নির্বাচনি নাশকতা: সংখ্যালঘুদের নারীদের নিপীড়ন, নৌকায় ভোট দিলে গ্রামবাসীকে হত্যার হুমকি

২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে পলাতক খুনি ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র তুলে দেয় বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়ার নির্দেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা ও ধর্ষণে অভিযুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দেওয়ার শর্তে বিএনপির পক্ষে কাজ করতে বলেন জোট নেতারা। ঢাকার হাওয়া ভবনে বসে রাজধানীর টপ-টেররদের নিরাপদে কাজ করতে দেওয়ার আশ্বাস দেয় তারেক রহমান। ফলে সন্ত্রাস...

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াতের প্রাক নির্বাচনি সহিংসতা: খালেদা জিয়ার মদতে মুক্তিযোদ্ধা নির্যাতন, ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে নির্মম তাণ্ডব

প্রতিবারই জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপির হাত ধরে সামাজিকভাবে প্রকাশ্যে নাশকতা শুরু করে জামায়াত-শিবির। বিএনপি-ছাত্রদল-যুবদল প্রথমে সরকারবিরোধী অবস্থানের নামে দেশজুড়ে সন্ত্রাস শুরু করে, এরপরেই জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ ও নির্যাতন চালাতে থাকে। ২০০১ সালের নির্বাচনের সময় তাদের নিপীড়নের এই ধারা ২০১৪ সালে পেট্রোল ...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: নির্বাচন এলেই প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ এবং নাশকতায় মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত, জনগণের ব্যালটে নয় বরং সন্ত্রাসীদের বুলেটেই তাদের আস্থা

সরকারে থাকার পুরো সময়জুড়ে দেশে লুটপাট, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, হত্যাযজ্ঞসহ সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। তেমনি নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কেন্দ্র দখল করে ভোটে জেতার অপপ্রয়াস চালায় তারা। এমনকি প্রকাশ্যে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা-নেত্রী এবং এমপি-মন্ত্রীদেরও হত্যার হুমকি এবং হামলা করে নির্মম নির্যাতন চালাতেও ...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: বাংলাদেশে কার্যক্রম চালানোর শর্তে তালেবানরা অর্থ-অস্ত্র ও জনবল দেয় বিএনপি-জামায়াতকে

২০০১ সালের ১ অক্টোবর বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতের হয়ে কাজ করার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর সহযোগিতায় দলে দলে তালেবান জঙ্গিরা অনুপ্রেবশ করে দেশে। সেসময় আফগানিস্তানে মার্কিন হামলার আশঙ্কায় যে আফগানরা দেশ ছাড়ে, তাদের মধ্যে মিশে বাংলাদেশে প্রবেশ করে তালেবান জঙ্গিরাও। এসময় এসব জঙ্গিরা বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীদের জন্য টাকা ও অস্ত্র নিয়ে...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: ভোটদান থেকে বিরত রাখতে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন করে বিএনপি-জামায়াত

নির্বাচনে যাতে দেশের প্রায় ১০ শতাংশ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী ভোট দিতে না যান, সেজন্য আগে থেকেই তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগে চাঁদপুর, ফরিদপুর, যশোর, নড়াইল, গোপালগঞ্জ, নোয়াখালী, পিরোজপুরের বিভিন্ন স্থানে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় উগ্রবাদীরা। মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত এক...

জাতীয় নির্বাচন ২০০১: প্রশাসন, পুলিশ, রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দাদের প্রধান টার্গেট ছিল আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী

জাতীয় নির্বাচনের সময় যতই ঘনিয়ে আসে, বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র ততই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ২০১৪ সালে পেট্রোল বোমা মেরে তারা যেমন হাজার হাজার পরিবারকে পথে বসিয়েছে, তেমনি ২০০১ সালের নির্বাচনের আগেও জেলায় জেলায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। এমনকি মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তিকে ঠেকাতে প্রয়োজনে হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে নির্বাচন বানচালের পরিকল্পনাও করেছিল তারা। জনমনে ভীতি সৃষ্টির জন্য প্রত...

চলতি অর্থবছরে ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে : সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ হাজার মিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স অর্জিত হয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদের অধিবেশনে টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তরে তিনি বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ডা. রুস্তম আলী ফরাজীর প্রশ্নের লিখিত জবাবে জাতীয় সংসদকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এ...

বিদেশী খুনিদের দিয়ে হত্যার অপচেষ্টা করা হয় শেখ হাসিনাকে

১৯৯৬ সালের জুন থেকে ২০০১ সালের জুলাই পর্যন্ত সরকারে থাকার পর নতুন নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এভাবে স্বেচ্ছায় সুন্দরভাবে আর কেউ মেয়াদ শেষের পর ক্ষমতা ছাড়েনি বাংলাদেশে। কিন্তু এরপরেই সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য বিদেশি খুনিদের সক্রিয় করে তোলে উগ্রবাদী গোষ্ঠী। আন্তর্জাতিক ...

সন্ত্রাসের দিনলিপি ২০০১: দিনভর শিক্ষাঙ্গণে শিবিরের তাণ্ডব, রাতজুড়ে জামায়াতের জন্য খালেদার প্রচারণা

২০০১ সালের অক্টোবরে জাতীয় নির্বাচনের আগে দিনভর দেশের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে জবর-দখল ও ভয়াবহ নাশকতা চালাতে থাকে ছাত্রশিবির ও ছাত্রদল। আর রাতের বেলা জনসমাবেশ করে জামায়াতের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট চেয়ে বেড়ান খালেদা জিয়া। ছাত্রদল-শিবিরের নির্মম নির্যাতনে যখন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষাক-শিক্ষার্থীরা অসহায় সময় কাটাচ্ছিলেন, খালেদা জিয়া তখন এসব নাশকতাকে উস্ক...

নির্বাচনের আগে নাশকতা করে জনমনে আতঙ্ক ছড়ানো বিএনপি-জামায়াতের পুরনো অভ্যাস

যে কোনো নির্বাচন এলেই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ ও হত্যাযজ্ঞ চালানো, আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুর-অগ্রিসংযোগ, আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে হামলা করা বিএনপি-জামায়াতের পুরনো অপকৌশল। ভোটের আগে বিভিন্ন স্থানে নারকীয় নাশকতা চালিয়ে জনগণকে ভোটের দিন ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে তারা। কারণ, জনগণের ভোটের নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে সবসময় সন্দিহান থাকে...

বিএনপি-জামায়াত প্রার্থীদের ধর্মব্যবসা: জঙ্গিদের বক্তব্য শুনলে হজ করা লাগবে না বলে ফতোয়া

ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করাটা বিএনপি-জামায়াতের পুরোনো অভ্যাস। সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের ধোঁকা দিয়ে বিভ্রান্ত করে নাশকতার কাজে লিপ্ত করায় তারা। এমনকি নির্বাচন এলেই জমজমাট হয়ে ওঠে তাদের এই নোংরা ধর্ম ব্যবসার। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সরাসরি উস্কানিতে ইসলামের মূল পাঁচ স্তম্ভেও আঘাত হেনেছে তারা। হজের মতো পবিত্র কর্মকে নিয়েও ফতোয়া দিতে দ্বিধা করেনি উগ্রবাদী ...

নির্বাচন এলেই সন্ত্রাস ছড়ায় বিএনপি, শুরু করে লাশের রাজনীতি

মানুষ হত্যা, ধর্ষণ, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও লুটপাটের কারণে জনগণের ভোটের ওপর আস্থা নেই বিএনপি-জামায়াত জোটের। মানুষ তাদের ভোট দেবে এই বিশ্বাস নেই নিজেদের ওপর, একারণে নির্বাচন এলেই গুলি-বোমা-অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তারা। প্রতিটি নির্বাচনের আগে তাই নাশকতার মাধ্যমে মানুষকে ভোটদানে বিরত রাখা, ছাপ্পা ভোট মারা এবং ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে ক্ষমতা দখলের নীলনকশ...

২০০১: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট করতে তার হত্যাচেষ্টাকারী জঙ্গিকে মনোনয়ন দিয়েছিল খালেদা জিয়া

জঙ্গিবাদের কারণে নিষিদ্ধ হরকতুল জিহাদের নেতা মুফতি সহিদুল ইসলামকে ২০০১ সালে শেখ হাসিনাকে বিরুদ্ধে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। এরপর সারা দেশ থেকে তালেবানপন্থী মাদ্রাসা ছাত্রদের নড়াইল নিয়ে যায় সহিদুল। সেসময় তারা সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে প্রকাশ্যে অশালীন ও উগ্র বক্তব্য দিতে থাকে। এমনকি গ্রামের মসজিদের মাইক ব্যবহার করেও ভোট চ...

খালেদা জিয়ার অপশাসন: পরীক্ষা ছাড়াই ছাত্রদল-শিবির নেতাদের গণনিয়োগ, বাদ যায়নি বিএনপি ও জামায়াত নেতাদের স্ত্রী-পুত্ররাও

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকার সময় পিএসসির প্রশ্ন ফাঁস এবং বিসিএস পরীক্ষাকে পর্যন্ত কলুষিত করেছিল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরীক্ষা ছাড়াই তালিকা ধরে গণনিয়োগ দিয়ে দিত তারা। ফলে কোনো রকমের যোগ্যতা ছাড়াই কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে ছাত্রদল-শিবিরের শত শত চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তাদের কারণে স্থবির হয়ে পড়ে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কার্যক্রম। পদ না থাকার পরও শুধু ...

খালেদা জিয়ার গণতন্ত্রের নমুনাঃ আওয়ামী লীগ নেতাদের ওপর প্রকাশ্যে হত্যার মিশন চালানো হতো

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালায় বিএনপি-জামায়াত। ঢাকার রাস্তায় নারী নেত্রীদের ওপর নির্লজ্জ হামলা চালায় খালেদা জিয়ার পুরুষ পেটোয়া বাহিনী। এমনকি সারা দেশজুড়ে বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতাদের গুলি ও বোমা মেরে চালানো হয় নির্মম হত্যাযজ্ঞ। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার, সাবেক মন্ত্রী শাহ এ এম এস ক...

বিএনপির পঙ্কিল পাঠাগার: তাজউদ্দীনকে আটক করেই সেনাপ্রধানের ব্যাজ পরে জিয়া, কে এম ওবায়দুর রহমানের কারণে আটক হন কামারুজ্জামান

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান যেমন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের গণহারে হত্যা করেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সংগঠকদের হত্যার মাধ্যমেই ক্রমেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে সে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার অন্যতম কুশীলব যেমন তৎকালীন উপ-সেনাপ্রধান জিয়া, তেমনি ২৩ আগস্ট জাতীয় চার নেতাকে গ্র...

খালেদা জিয়ার অপশাসন: পারিবারিকভাবে ঘনিষ্ঠদের মৃত্যুতে শোক জানাতেও বাধা দেওয়া হয়েছে শেখ হাসিনাকে

কোরিয়ান ইপিজেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত কমোডর গোলাম রব্বানীকে গুলি করে মেরে ফেলে বিএনপি-জামায়াতের মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠা সন্ত্রাসীরা। তিনি বঙ্গবন্ধুর এডিসি এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার পরিবারের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক ছিল। তাই তার মৃত্যুর সংবাদ শুনে অসহায় পরিবারকে সমবেদনা জানাতে এবং সাহায্য করার জন্য তাদের বাসায় যাওয়ার জন্য বের হন...