বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০০১-২০০৬ সাল বিভীষিকাময় পরিস্থিতির কারণে চিহ্নিত হয়ে থাকবে সবসময়। একটি দেশকে ক্ষমতাসীন দল চাইলে কতটা নারকীয় পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে, তার নিদর্শন বিএনপি-জামায়াতের এই শাসনামল। সেসময়কার পরিণত মানসিকতার মানুষ যারা বেঁচে আছেন, সেই শাসনামলের কথা মনে পড়লে আজও তারা শিউরে ওঠেন। ধীরে-সুস্থে নয়, ক্ষমতায় বসার আগে থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল ...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুনি, আগুন সন্ত্রাসী, গ্রেনেড হামলাকারী ও এতিমের টাকা লুটকারীরা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সে ব্যাপারে সজাগ থাকার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশবাসীর প্রতি আমার আহ্বান আগুন সন্ত্রাসী, গ্রেনেড হামলাকারী, এতিমের অর্থ আত্মসাতকারী, সুদখোর ও ঘুষখোররা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।’ প্রধানমন্ত্রী...
এম নজরুল ইসলামঃ সৌম্য বিকেলে সেদিন অন্ধকার ঘনিয়ে এসেছিল ঢাকার রাজপথে। দিনের আলো যেন নিভে গিয়েছিল নির্দিষ্ট সময়ের অনেক আগেই। ১৯৭৫ সালের কালো রাতের পর বাংলার ইতিহাসের এক কালো দিন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। বাংলা বর্ষপরিক্রমায় ভাদ্র মাস। শরতের দিন যেমন হয়, সেই দিনটিও তেমনই হয়ত ছিল অন্য দশজনের জন্য। কিন্তু কারও কারও জন্য দিনটি একেবারেই ছিল অন্যরকম। সেদিন বঙ্গবন্ধু এভিন...
অধ্যাপক মোঃ রশীদুল হাসানঃআগস্ট মাস আসলেই বাংলাদেশের বিরোধী চক্র, জঙ্গি ও জঙ্গিদের মদদ দাতারা রক্তপিপাসুর মত ঝাঁপিয়ে পরে। মুক্তিযুদ্ধ তথা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের হত্যা করার জন্য বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা সহ পরিবারের সদস্যদের হত্যা ছিল স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তানি দোসরদের এক ঘৃণ্য চক্রান্ত, তারা নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নাম ও ...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুদ্ধাপরাধী এবং স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে বলেছেন, জাতি কোনদিনও তাদের ক্ষমা করবে না। তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধী যাদের যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বিচার হয়ে সাজা হয়েছে, সাজা কার্যকর হয়েছে তাদের কে যারা মন্ত্রী বানিয়েছিল এবং লাখো শহীদের রক্ত রঞ্জিত জাতীয় পতাকা তাদের হাতে তুলে দিয়েছিল জাতি যেন ...