‘আমার দায়িত্ব সাধারণ মানুষের পাশে থাকা। আমি মানুষের জন্য রাজনীতি করি, নিজের জন্য নয়। মানুষ এখন আগের চেয়ে বরং আরো বেশি গণতন্ত্রের স্বাদ ভোগ করছে। মানুষ চায় তাদের মৌলিক অধিকার পূরণ হোক। আমি সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছি। তাদের খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিয়ে জীবনমানের উন্নয়ন ঘটানোই আমার মূল উদ্দেশ্য।’
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭০ তম অধিবেশনে যোগ দিতে ২৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাধারণ পরিষদের এবারের বিতর্কের মূল প্রতিপাদ্য ‘৭০ বছরে জাতিসংঘ-পদক্ষেপের জন্য নতুন অঙ্গীকার’। প্রধানমন্ত্রী ৩০ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের পক্ষে বাংলায় বক্তব্য দেবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশে যেকোন ধরনের চরমপন্থার প্রভাবের সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়ে বলেছেন, তাঁর সরকার এ ব্যাপারে খুবই সতর্ক রয়েছে।
মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আইন, ২০১৫’ ও ‘বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৫’ এবং ‘পায়রা বন্দর প্রকল্প (ভূমি অধিগ্রহন) আইন, ২০১৫’ এর খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেকোন মূল্যে সন্ত্রাস ও চরমপন্থাকে পরাজিত করার এবং প্রতিটি মানুষের মনে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ জাগিয়ে দিতে বাংলাদেশের অবদান অব্যাহত রাখার অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন।