বিনয় দত্তঃ ১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু ৬ দফা ঘোষণা করেছেন। এই ৬ দফা সেইসময় সবার কাছে যে স্পষ্ট ছিল তা কিন্তু নয়। এইটা বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন তাই সেইসময় ‘আমাদের বাঁচার দাবি: ৬-দফা কর্মসূচী’ শীর্ষক একটি প্রচারপত্র প্রকাশ করা হয়। এটি প্রকাশিত হয় ৪ঠা চৈত্র, ১৩৭২; ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬। এই প্রচারপত্র প্রকাশের উদ্দেশ্য হলো, যাতে সবাই ৬ দফা সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখে এবং এত...
প্রকৌশলী আজিজ সারতাজ জায়েদ: পাকিস্তানের অবৈধ রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ আইয়ুব খান ১৯৫৮ সাল থেকে ক্যু দে-তা’র বদৌলতে ক্ষমতা কুক্ষীগত করেন ১৯৬৯ সালের ২৬ মার্চ অবধি। পাকিস্তান মুসলিম লীগের একাংশকে নিজের আয়ত্বে এনে তিনি নতুন দল বানালেন পাকিস্তান মুসলিম লীগ (কনভেনশন) এবং ২ জানুয়ারি, ১৯৬৫ তারিখের অনুষ্ঠিতব্য ইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতির নির্বাচনে প্রার্থী হলেন সে দলের প্রতীকে...
অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ ছেষট্টির আগে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে আরো ‘অ্যাজেন্ডা’ ছিল। কিন্তু ৬ দফা ঘোষণা দেওয়ার পর ‘জাতীয়তাবাদে’র বিষয়টি একমাত্র অ্যাজেন্ডায় পরিণত হয়। এই এক ‘অ্যাজেন্ডা’ দিয়েই আন্দোলন-সংগ্রাম করে একাত্তরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীনতা অর্জন করে বাংলাদেশ।ো ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর প...
আব্দুর রহমান: বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ১৯৬৬ সালের ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর এক সম্মেলনে আওয়ামী লীগের পক্ষে দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষে ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে 'ছয় দফা দাবি' পেশ করেন। ৪ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিব পাকি...
সরকার মোঃ সব্যসাচী: ধরণীর বুকে লাল-সবুজ পতাকা নিয়ে বাংলাদেশ ভূমিষ্ঠ হয়েছিলো যাঁর হাতে হাত রেখে –সে নামটি হলো শেখ মুজিবুর রহমান। যাঁর যাপিত জীবনদর্শন পাঠ করলে সন্ধান মেলে বাংলাদেশ ভূমিষ্ঠের অমর ইতিহাস। চোখে দৃশ্যমান হয়, পাকিস্তানের বুক চিরে বাঙালির স্বাধীনতার অংকুরায়নের সংগ্রামী প্রতিচ্ছবি। প্রসঙ্গতই, বঙ্গদেশের পূজনীয় ইতিহাসবিদরা ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদ...