1061
Published on মার্চ 24, 2016ফরচুনের তালিকায় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৫০ ব্যক্তির মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবস্থান ১০ নম্বরে। তালিকার শীর্ষ স্থানে রয়েছেন মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের সিইও জেফ বিজোস।
সাময়িকীটির ওয়েবসাইটে তালিকায় স্থানপ্রাপ্তদের নাম প্রকাশ করে বলা হয়- তারা ব্যবসা, সরকার ব্যবস্থা, বিশ্বপ্রীতি ও শিল্পকলায় অবদান রাখছেন। সারাবিশ্বে এই মানুষগুলো পরিবর্তন আনছেন। একই সঙ্গে অন্যদেরও তা করতে অনুপ্রেরণা দিয়ে আসছেন।
শীর্ষ ৫০ জনের মধ্যে তালিকায় জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। এরপর তিন নম্বরে রয়েছেন মায়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচি।
ফরচুনের তালিকায় এরপর পর্যায়ক্রমে রয়েছেন- পোপ ফ্রান্সিস, অ্যাপেলের সিইও টিম কুক, দ্য শো মি ক্যাম্পেইনের শিল্পী জন লিজেন্ড, জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কনভেনশনের নির্বাহী সচিব ক্রিশ্চিয়ানা ফিগুয়ের্স, যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের স্পিকার পল রায়েন এবং সুপ্রিম কোর্টের রুথ বাদের জিন্সবার্গ প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে ফরচুনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার অন্তর্ভূক্ত দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র নারী নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা ইসলামী ঐতিহ্যের চাহিদা ও নারীদের অধিকার রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছেন। জনসংখ্যা বিবেচনায় বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের নারীর নিরাপত্তা, শিক্ষা, অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনীতিক ক্ষমতায়নের ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ।
ফরচুন আরো বলেছে, বাংলাদেশের প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের ৩০ শতাংশই মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেছেন। দেশটি ‘ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্স’ তালিকায় এশিয়ার অন্যান্য দেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে।