খালেদা জিয়ার অপশাসন: পারিবারিকভাবে ঘনিষ্ঠদের মৃত্যুতে শোক জানাতেও বাধা দেওয়া হয়েছে শেখ হাসিনাকে

কোরিয়ান ইপিজেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত কমোডর গোলাম রব্বানীকে গুলি করে মেরে ফেলে বিএনপি-জামায়াতের মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠা সন্ত্রাসীরা। তিনি বঙ্গবন্ধুর এডিসি এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার পরিবারের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক ছিল। তাই তার মৃত্যুর সংবাদ শুনে অসহায় পরিবারকে সমবেদনা জানাতে এবং সাহায্য করার জন্য তাদের বাসায় যাওয়ার জন্য বের হন...

বিএনপি-জামায়াত শাসনামল: সন্ত্রাস ও দুর্নীতির কারণে উন্নয়নে ব্যর্থ হওয়ায় ২৬ দাতা রাষ্ট্রের ক্ষোভ প্রকাশ

২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই সারাদেশে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী নিধন এবং সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক লুটপাট-চাঁদাবাজি চালায় বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমপি-মন্ত্রী ও বিএনপি নেতাদের সীমাহীন দুর্নীতি এবং হাওয়াভবনের সন্ত্রাসের কারণে থমকে যায় দেশের উন্নয়ন। দৈনিক আট-দশটি হত্যার ঘটনা ছিল তখন পত্রিকার নিত্যদিনের সংবাদ। এমনকি সিন্ডিকেট করে অর্থপাচারের  কারণ...

তারেক রহমানের ছাত্রদল: বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীকে পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে, বিচার চাইলে ফোটাতো গুলি-বোমা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের অস্ত্রের মহড়ার অসহায় হয়ে পড়েছিল শিক্ষক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এমনকি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও নারী শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন চালাতো তারা। প্রাণের ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পেতো না কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ভুক্তভোগী। কিন্তু সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা মীর্জা মাহবুবুল হক সাদী তার ক্যাম্পাসের ...

বিএনপি-জামায়াত দুঃশাসন: ফ্রি ওষুধ না দেওয়ায় ফার্মেসিতে লুটপাট চালায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় যাওয়ার পর ঢাকার নিউমার্কেট এলাকার মিষ্টির দোকান লুট করে উল্লাস করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরপর চট্টগ্রামে ফ্রি কম্পিউটার না দেওয়ায় অপহরণ ও লুট করেছে ব্যবসায়ীর বাসা। সেই ধারাবাহিকতায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ এলাকার ফার্মেসিগুলো থেকে ফ্রি ওষুধ নেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপপ্রয়োগ করতো ছাত্রদল নেতারা। কিন্তু ফ্রি দেওয়া যায় আর কত...

বিএনপি ও খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র: দলীয় কাউন্সিলেও আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের উপর চলতো হামলা ও নির্যাতন

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম হামলা চালানো হতো বিএনপি নেতাদের নির্দেশে। ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে নিয়মিত ভাঙচুর করা হতো খালেদা জিয়ার সরকারের নির্দেশে। ঢাকার রাস্তায় মেরে ফেলে রাখা হতো সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা এবং নেত্রীদের। একইভাবে দেশের অন্য স্থানগুলোত...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর মানুষের লাশ পড়ে থাকতো জমিতে-বিলে, সরকার ব্যস্ত ছিল লুটপাটে

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হলেও সেদিকে নজর ছিল না কারো। এমনকি টর্নেডোর পর গ্রামের জমিতে-বিলে-পুকুরে শত শত মানুষের লাশ পাওয়া গেলেও কোনো কার্যকরী ভূমিকা নেয়নি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। উল্টো তিনি ঘটনাস্থলে যাবেন জন্য দুর্যোগের দুদিন পরেও কোনো সহায়তা দেওয়া হয়নি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার হাজ...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: বিএনপি নেতাদের নাম থাকায় হত্যা মামলা খারিজ করে দিতো আদালত!

যশোরের রানার পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল আলম মুকুল হত্যা মামলায় নাম ছিল বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের। তাই প্রভাব খাটিয়ে কৌশলে আদালত থেকে সেই মামলা খারিজ করে দেয় খালেদা জিয়ার সরকার। নিহতের স্ত্রী হাফিজা আখতার শিরিন আসামির তালিকা বাড়িয়ে আরো ১৩জনের নাম যুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন, কিন্তু আদালতের আইনজীবীরা বিএনপি নেতাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে উল্টো সেই আলোচিত হত্যা মা...

খালেদা জিয়ার শাসনামল: মানুষকে টুকরো করে কেটে রাস্তায় ফেলে রাখতো যুবদল নেতারা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যণ্ত ক্ষমতায় থাকার সময় দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীরা। হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনায় ঢাকা শহরকে চারভাগে ভাগ করে সন্ত্রাসীদের তত্ত্বাবধান করতেন চার এমপি মির্জা আব্বাস, সালাউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন পিন্টু এবং এস এ খালেক। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিদের সরাসরি মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঢাকার ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসী...

ছাত্রদলের সন্ত্রাস: ফ্রি কম্পিউটার না পেয়ে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, চাঁদা না দেওয়ায় এতিমখানার কাজ বন্ধ

২০০১ সালে ক্ষমতায় যাওয়ার পর  বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলোর ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস-নির্যাতন ও নারী শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন শুরু করে ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা। সিলেট শাহজালার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্যে একজন ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে ব্যর্থ হয় ছাত্রদল নেতারা। পরে এই ঘটনায় সারা দেশ উত্তাল হলেও বিএনপি নেতাদের ছত্রছায়ায় সেই ধর্ষকের দল ক্যাম্পাসে অবস্থান কর...

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি বানচাল করতে নারী নেত্রীদের ওপর বোমা হামলা চালাতো বিএনপি সরকার

২০০১ সালের অক্টোবরে সরকারে যাওয়ার পর থেকে তিন বছরে দশ হাজারের বেশি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা এবং র্নিযাতনের প্রতিবাদে গণঅনাস্থা কর্মসূচির ডাক দেয় আওয়ামী লীগ। কর্মসূচি সফল করতে সারাদেশের সব সহযোগী এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা দল গোছানোর অংশ হিসেবে কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে টার্গেট করে করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। ২০০৪ সালের ...

খাস জমি দখল করে ব্যক্তিগত হাউজিং প্রকল্প করতে বিএনপির এমপিদের রাতভর তাণ্ডব

বিজয়ের মাস এলেই নাশকতা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। সেই ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে সাভার-আশুলিয়ার বস্তিতে ঘুমন্ত মানুষের ওপর হামলা, মারপিট ও অগ্নিসংযোগ করে আশুলিয়ার খাস জমি থেকে প্রায় এক হাজার পরিবারের বাড়ি ও ক্ষুদ্র ব্যবসা উচ্ছেদ করা হয়। সেই সরকারি জমি অবৈধভাবে দখল নিয়ে আবাসন প্রকল্প করার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ সংসদ সদস্যরা নিজে দ...

বিএনপির গণতন্ত্রের নমুনা: আওয়ামী লীগের কর্মসূচি পণ্ড করতে ৭ দিনে ১০ হাজার নেতাকর্মীকে জেলে ঢুকায় খালেদার সরকার

২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই দেশজুড়ে লুটপাট, চাঁদাবাজি, নির্যাতন শুরু করে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি সরকারের প্রথম দুই বছরেই সরকারি সম্পদ লুট, টেন্ডারবাজি ও দুর্নীতির কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দেশের অর্থনীতি। লুটপাট ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করলে গণগ্রেফতার করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের। এমনকি দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের চারপাশে কাটাতার দিয়ে ...

লুটপাট করে রাষ্ট্রের ১২৮ কোটি টাকা ক্ষতি করে খালেদা জিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু

২০০১ সালে সরকার গঠনের পর থেকেই সরকারি সম্পদ লুটপাট করতে শুরু করে বিএনপি নেতারা। বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাস এবং খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিস চৌধুরী যোগসাজশ করে একের পর এক সরকারি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি এবং কোটি কোটি টাকা দামের বাড়ি নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে। রাজধানীর অভিজাত এলাকায় ১৮টি সরকারি বাড়ি বিনা দরপত্রে সাজানো নি...

বিশ্ব ইজতেমায় যাওয়ার সময়ও শেখ হাসিনাকে বাধা দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত সরকার

২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই তৎকালীন প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার স্বাভাবিক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে খালেদা জিয়ার সরকার। সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতে যেমন বাধা দিয়েছে, তেমনি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেতেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে বিএনপি-জামায়াত হাইকমান্ড। এমনকি আওয়ামী লীগ কোনো প্রতিবাদ কর্মসূচি ডাকলে দলীয় কার্যালয়েও ভাঙচুর চালিয়েছে তারা। ২০০২ সা...

আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকে নির্মম নির্যাতন ও ভাঙচুর চালাতো খালেদা জিয়ার সরকার

২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম অত্যাচার, তাদের বাড়ি-ব্যবসা লুটপাট ও হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। এর প্রতিবাদ এ বিচারের দাবিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে রাজধানীতে অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সেই অনশন পন্ড করতে বর্ষীয়ান নেতানেত্রীদের রাস্তার ওপর ফেলে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে খালেদা জিয়ার পেটোয়া বাহিনী। এসবের প্রতিবাদে যু...

থিওরিটিক্যালি ও প্র্যাকটিক্যালি বিএনপি আদর্শহীন

এএইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন:বাংলার রাজনৈতিক আকাশে এখন অনেক ধরনের শকুন। কেউ মূলধারার শক্তি সেজে অপশক্তি হয়ে উড়ছে। কেউ অশুভ শক্তি হয়ে ভাসতে চাইছে। বিদেশি শক্তিও বলছে, আমরাও সবকিছু বুঝে শুনে উড়তে চাইব। দেশের নামধারী রাজনৈতিক দল বিএনপি। তাদের সমর্থকদের অনেকেই বলেন, জিয়াউর রহমানের আদর্শে দেশ পরিচালনা করতে হবে। এমন বক্তব্যগুলো হাসায়। আমার প্রশ্ন, সাবেক সামরিক শাস...

বিএনপি জামায়াত শাসনামল: কোটি কোটি টাকার সিগারেট চোরাচালান করতো অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে ও জামাতা

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পর থেকে শত শত একর সরকারি বনাঞ্চলের দখল নিতে শুরু করে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে শফিউর রহমান ও কায়সার রহমান। অন্যদিকে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে মৌলভীবাজার ও সিলেট এলাকায় সন্ত্রাস চালাতে থাকে মন্ত্রীর আরেক ছেলে নাসের রহমান। তারেক রহমানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকায় অবাধে কমিশন বাণিজ্য করে অবৈধভাবে কোটি কোট...

খালেদা জিয়ার দুঃশাসন: ৫০০ টাকায় ১০০ একর সরকারি জমি নিয়েছিল অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে কায়সার!

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে মৌলভীবাজার ও সিলেটজুড়ে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করেছিল বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। রিমান্ডের নামে সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতন চালাতো তার ক্যাডার বাহিনী। নাসেরের রিমান্ডের কথা মনে করলে বিরোধী দল তো বটেই, তার নিজ দলের অনেক মানুষও শিউরে ওঠেন এখনো। অন্যদিকে তারেক রহমানের ...

২০০১ থেকে ২০০৬: সমুদ্র সৈকতের ১০০ একর জমি দখল করে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠ বিএনপি নেতারা

বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে তার ঘনিষ্ঠদের পানির দামে প্লট দিয়ে সরকারের হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেন। এমনকি তার আত্মীয়-স্বজন এবং কাছের বিএনপি নেতাদের চাহিদামতো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পাশে ১০০ একর সরকারি জমি দখল করার ব্যবস্থাও করে দেন তিনি। প্লট বরাদ্দের নামে শত একরের এই জায়গা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয় খালেদা জিয়...

খালেদা জিয়ার নির্দেশে আওয়ামী লীগের ওপর দেশজুড়ে বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালায় ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির শীর্ষ নেতারা

২০০৬ সালে জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছাড়ার পর দেশজুড়ে আওয়ামী নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ দেওয়া পুলিশ সদস্যদের দিয়ে গণহারে মামলা দিয়ে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয় তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের। এমনকি ছাত্রলীগের মিছিল সমাবেশে বিএনপির সাবেক এমপি-মন্ত্রীরা নিজে উপস্থিত থেকে হামলা করেন। তাদের ন...