২০২৫ সালের বাংলাদেশ আর গণতান্ত্রিক দেশ নয়। এটি এখন ভয়, সহিংসতা ও বিশ্বাসঘাতকতার শিকলে আবদ্ধ দেশ। মুহাম্মদ ইউনূসের অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে স্বাধীনতার অঙ্গীকার রূপ নিয়েছে নির্যাতনের এক দুঃস্বপ্নে। মানবাধিকার শুধু লঙ্ঘিতই হচ্ছে না, বরং ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের এক সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা অল্পের জন্য বেঁচে গেলেও নিহত হন আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী। হামলায় আরও প্রয় চার-শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। আহতদের অনেকেই চিরতরে পঙ্গু হয়ে গেছেন। তাদের কেউ কেউ আর স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাননি। এই ঘট...
২০২৪ সালের আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের আগস্ট —মাত্র এক বছরে বাংলাদেশে যা ঘটেছে, তা ১৯৭১-এর পাকিস্তানি হানাদারদের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছে। ইউনুস সরকারের প্রত্যক্ষ প্রশ্রয় ও পৃষ্ঠপোষকতায় দেশজুড়ে চালানো হয়েছে ভয়ঙ্কর ধর্মীয় নিধন, জাতিগত নিপীড়ন এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর পরিকল্পিত গণহত্যা।
বাংলাদেশে আজ রক্ত ঝরছে—কারাগারে, আদালতে, গলিতে, এবং নিষ্পাপ মানুষের হৃদয়ে। বাংলাদেশে এখন আদালত মানেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের জন্য মৃত্যুপরোয়ানা! কারাগার মানেই মৃত্যুকূপ! আর এই সবকিছুর পেছনে যিনি সুপরিকল্পিতভাবে কলকাঠি নাড়ছেন, তিনি হলেন কথিত শান্তিকামী ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যিনি আজ একজন রাজনৈতিক খুনি, রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞের পরিচালক।
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশে এক ধরনের শ্বাসরুদ্ধকর রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাস্তবতা তৈরি হয়েছে—যেখানে একদিকে যেমন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংকুচিত, বিচার বিভাগে স্বাধীনতার ঘাটতি দেখা যাচ্ছে, অন্যদিকে শিক্ষাঙ্গনে অব্যবস্থা ও দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একতরফা আচরণ, ও তথাকথিত ছাত্রনেতাদের ক্ষমতার অপব্যবহার স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এই সময়েই দ...