অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কারচুপির মাধ্যমে জয় লাভের ঠিক পর পরই তারা সারাদেশে শুরু করেছিল হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপর অকথ্য হামলা। ওই সময় ২৫,০০০ এর বেশি আওয়ামী লীগ এর নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিল বিএনপি-জামাত জোট। পঙ্গু করেছিল হাজার হাজার নেতাকর্মীকে।ধর্ষণের শিকার হয়েছিল শত শত মহিলা, এমনকি শিশুরাও। বিএনপির ওই শাস...
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট অর্থনৈতিক বিপর্যয় রোধে নানা রকম পদক্ষেপ নিয়ে এসেছে। আওয়ামী লীগ যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন একদিকে মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও অব্যবস্থাপনা, অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দেশভাগের মারাত্মক প্রভাব এবং সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় দেশব্যাপী চরম খাদ্যাভাব দেখা দেয়। যার প্রেক্ষিতে ১৯৪৯ সালের ১১ অক্টোবর 'খাদ্য মিছিল' করে আওয়ামী লীগ। গ্...
বিএনপি-জামায়াত জোটের সীমাহীন ষড়যন্ত্রে এই দেশ যতবার ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ততবারই ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতো নতুন রূপে ফিরে এসেছে প্রিয় দেশ। কিন্তু তাদের ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি কখনো। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই মিথ্যা মামলায় দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে জেলে ঢোকানোর পর, খুব অল্প সময়ের মধ্যে পরপর ১৩টি মামলা সাজানো হয় তার নামে। নির্জন...
আওয়ামী লীগের ৭৫ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের এই পথচলা কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না, ছিল কণ্টকাপূর্ণ ও বিপদসংকুল। গণমানুষের মুক্তির লক্ষ্যে প্রথমে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর অবর্তমানে তাঁরই সুযোগকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নীতি ও আদর্শে অবিচল, দৃঢ় ও সাহসী থেকে সুখে-দুঃখে- দুর্যোগে দুর্বিপাকে- সর্বদা গণমানুষকে সঙ্গে নিয়ে- হামলা, মামলা, আঘাত ও ষড়যন্ত্র সহ সব প্রতিবন্ধকতা জয় করে এগিয়ে চলে...
বাঙালি জাতির জাগরণ, জাতীয় চেতনার বিকাশ, হাজার বছরের দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তির জন্য গণজোয়ার, অকুতোভয় সংগ্রাম, জয় বাংলা স্লোগান, নৌকা প্রতীকে ভোটদান ও মহান স্বাধীনতা; এই সবকিছুর মূলেই রয়েছে একটি নাম- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।