বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হাজার বছরের শোষণ ও দাসত্ব থেকে মুক্তির পায় বাঙালি জাতি, স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। দেশ স্বাধীনের পর মাত্র সাড়ে তিন বছর দেশ শাসনের সময় পান বঙ্গবন্ধু। আওয়ামী লীগের এই সাগে তিন বছরের স্বল্প সময়েই শত বছর সামনে পথ চলার ভিত্তি স্থাপন করেন তিনি। এমনকি এখনো বাংলাদেশ যেসব নীতির ওপর পরিচালিত হচ্ছে সেগুলোর অধিকাংশ বঙ্গবন্ধুর ঠিক করে দিয়ে যাওয়া।...
১৯২০ সাল, খুব মজার একটা হিসেব আছে এখানে। এই বছরই কিন্তু ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেন মহাত্মা গান্ধী। খেয়াল করে দেখবেন, আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও কিন্তু জন্মগ্রহণ করেছেন এই বছরেই। পরবর্তীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য পাকিস্তানের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে আওয়ামী রীগের অসহযোগ কর্মসূচির সফল প্রয়োগ করেছিলেন তিনি ১৯৭১ সালে। কাকতালীয় হল...
পাকিস্তানিরা ধর্মের নামে যেভাবে লুটপাট, শোষণ, খুন, ধর্ষণ চালিয়েছে; সেই ধারা থেকে বাংলাদেশকে বের করে আনতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রধান ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সোনার বাংলা গড়ার জন্য তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের এই দেশে ইসলামের সঠিক মূল্যবোধ কায়েম করতে চেয়েছেন। মানুষকে ধর্মের প্রকৃত শিক্ষায় আলোকিত করতে চেয়েছেন, যাতে শান্তিপূর্ণ ও মানবিক সমাজ গড়ে ওঠে।...
১৯৭০ সালের নির্বাচন বাঙালি জাতির ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হার-জিতের ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করছিল সাত কোটি বাঙালির ভাগ্য। দুই যুগের মতো সময় ধরে আওয়ামী লীগের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যেভাবে পুরো জাতিকে একাট্টা করেছিলেন স্বাধীনতার জন্য, তার ফলাফল দেখার মহেন্দ্রক্ষণ ছিল এটি। আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে হাজার বছরের দাসত্বের শৃঙ্খল ভেঙে...
বঙ্গবন্ধু ছোট থেকেই গরিব-দুঃখী মানুষের পক্ষে সোচ্চার ছিলেন। কীভাবে সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন করা যায় সেটাই ছিল তার রাজনৈতিক চিন্তাজুড়ে। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে আওয়ামী লীগ নেতা হিসেবেও জনমানুষমুখী রাজনীতি জমিয়ে তোলেন তিনি। আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর জনকল্যাণমূলক রাজনীতির পরিপ্রেক্ষিতেই আজকের বাংলাদেশের জন্ম। পূর্ব-বাংলার কথা উঠলেই ...