বিশেষ নিবন্ধ

মহামারীর খাঁড়া থেকে দেশের অর্থনীতি উঠছে জেগে

কোভিড সংক্রমণ কমায় দীর্ঘ লকডাউন শেষে ঘরবন্দি মানুষ বাইরে বের হতে শুরু করলে বাড়ছে কেনাকাটা, ব্যবসা-বাণিজ্যের কর্মকাণ্ডও পাচ্ছে গতি; এতে ইতিবাচক হতে থাকা সূচকগুলো থেকে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত মিলছে। মহামারীর কারণে দীর্ঘদিনের জড়তা কাটিয়ে সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড গতি পাচ্ছে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বাড়ায়। বিদেশি ক্রেতাদের চাহিদা বাড়াচ্ছে রপ্তানি আয়। এতে উল্লেখযোগ্...

বাংলাদেশের সংবিধান: বাঙালির মুক্তি-সংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার রূপরেখা

‘এই সংবিধান শহীদের রক্তে লিখিত, এ সংবিধান সমগ্র জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার মূর্ত প্রতীক হয়ে বেঁচে থাকবে।’ বাংলাদেশের সংবিধানের গুরুত্ব প্রসঙ্গে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঠিক এভাবেই মন্তব্য করেছেন- ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর। সেদিন গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে খসড়া সংবিধান বিল আকারে উত্থাপন করা হয়। সেসময় গণপরিষদে সংবিধানের ওপর বক্তব্য রাখতে গিয়ে বঙ্গবন্...

জেলহত্যাঃ বাঙালি জাতির ইতিহাসে কলঙ্কিত অধ্যায়

৩ নভেম্বর, বাঙালি জাতির ইতিহাসে আরেক কলঙ্কিত দিন রক্তক্ষরা জেলহত্যা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের যে কয়টি দিন চিরকাল কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, তার একটি ৩ নভেম্বর। যে কয়েকটি ঘটনা বাংলাদেশকে কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পথে বাধা তৈরি করেছে, তার মধ্যে অন্যতমটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের এই দিনে। বাঙালী জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ৪৭ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্র...

৭ নভেম্বর: সেনানিবাসে বিশৃঙ্খলা ও মুক্তিযোদ্ধা সেনা হত্যার ষড়যন্ত্রময় অধ্যায়

১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর রাত ১২টার পর থেকেই বিশৃঙ্খলা শুরু হয় ঢাকা সেনানিবাসে। বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্য কুশীলব ও সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠে কর্নেল তাহেরের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যরা। বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে হত্যা ও লুটপাট শুরু করে পাকিস্তানফেরত সৈন্যরা। বাঙালি জাতির ইতিহাসে এটি একটি ন্যাক্কারজনক অধ্যায়। ১৫ আগস্টের বর্বরতা...

শেখ রাসেল: দীপ্ত জয়োল্লাস, অদম্য আত্মবিশ্বাস

১৯৬৪ সাল। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগকে পুনর্জীবিত করে তোলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বৈরাচার আইয়ুববিরোধী আন্দোলন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার চূড়ান্ত পটভূমি তৈরির জন্য দেশজুড়ে তখন জনসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছিলেন তিনি। অন্যদিকে বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের তত্ত্বাবধানে, ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কেও চলছিল, পরিবারের মাথা গোঁজার জন্য একটি বাড়ি নির্মাণে...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও