বিশেষ নিবন্ধ

শিবির পরিচয়ে জঙ্গিদের মুক্তি দিতো সরকার, নাশকতা চালাতে স্থানীয় সাহযোগিতা দিতো জামায়াত

শিবির পরিচয়ে জঙ্গিদের মুক্তি দিতো সরকার, নাশকতা চালাতে স্থানীয় সাহযোগিতা দিতো জামায়াত: ২০০৫ সালের ২১ মার্চের খবরে জানা যায়, ২০০৬ সালের শেষের দিকে সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বোমা, সন্ত্রাস ও হত্যা মামলা থেকে সন্ত্রাসীদের নাম প্রত্যাহার করে নেয় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণারয়। আর বোমা বিস্ফোরণ ও জঙ্গিবাদী মামলাগুলোর অপমৃত্যু ঘটানো হয়। চিহ্নিত ...

প্রকাশ্যে হত্যাযজ্ঞ-লুটপাট-ধর্ষণকারী জঙ্গিদের বাঁচাতে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মরিয়া প্রচেষ্টা

২০০৫ সালের ৭ অক্টোবরের খবর থেকে জানা যায়- শেখ হাসিনাকে বোমা মেরে হত্যাচেষ্টাকারী জঙ্গিনেতা মুফতি হান্নানের বিচার স্থগিত করে তাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি বরাবর সুপারিশ করেন খালেদা জিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও প্রভাবশালী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবতী, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুর রহমান নান্টু এ সিনিয়র সহসভাপতি ম...

যেভাবে খুনি ও বোমাবাজ জঙ্গিদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করে বিএনপি-জামায়াত সরকার

২০০৬ সালের ২ এপ্রিলের জনকণ্ঠ পত্রিকার সংবাদে দেখা যায়, দেশে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির সন্ত্রাসীদের পরিবারের অধিকাংশই জামায়াত ও জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বিএনপির এমপি-মন্ত্রীরা নাশকতামূলক কার্মকাণ্ড ও আওয়ামী লীগ দমনের জন্য সরাসরি এই জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। কক্সবাজার সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. শহীদুজ্জামানের উপস্থিতিতে বিএনপির সভায় জেএম...

জামায়াত-শিবির-স্বাধীনতাবিরোধীদের দিয়ে যেভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলো

জঙ্গিবাদী নাশকতাকারী সংগঠন বলতে জেএমবি, হরকত উল জিহাদ, বাংলা ভাই প্রমুখের ভয়াবহতার নামই সবার আগে মনে হয় আমাদের। আসুন দেখে নেই কারা প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করেছে এসব জঙ্গিবাদী গ্রুপগুলো। জঙ্গিরা ধরা পড়ার পর তাদের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোয়েন্দা তৎপরতা, গণমাধ্যমের স্বাধীন তথ্য অনুসন্ধান, এমনকি বিএনপি-জামায়াতের সূত্রের এসব তথ্যকে সত্য বলে স্বীকার করা হয়েছে।  ...

বিএনপি-জামায়াত সরকার ২০০১-২০০৬: রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষতায় জঙ্গি পালনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতা দখলের নীলনকশা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন নামে যে অর্ধশতাধিক জঙ্গি সংগঠনের বিস্তার ঘটে বাংলাদেশে, তার নেপথ্যে ছিল জামায়াত-শিবিরের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতা। জেএমবি-বাংলা ভাইদের জঙ্গি তাণ্ডবে যখন দেশজুড়ে আতঙ্কে শ্মশানের নীরবতা নেমে আসে, এদের নির্মম নির্যাতনে আর্তনাদ করতে করতে যখন কারবালার প্রান্তরের মতো শুষ্ক হয়ে ওঠে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষদের গলা, নারী-শিশ...

ছবিতে দেখুন

ভিডিও