২৩ মার্চ ২০০৪ সালের পত্রিকা থেকে জানা যায়, যশোরে প্রতিদিন ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা করে লোডশেডিংয়ের কারণে বোরো চাষ হুমকির মুখে পড়ে। এছাড়াও ক্ষুদ্র মারাত্মভাবে ব্যাহত হয় ক্ষুদ্র শিল্প উৎপাদন। জেলায় প্রত্যহ ৯৮ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা থাকলেও মাত্র ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পেরেছে খালেদা জিয়ার সরকার। ফলে প্রতিদিন বিকাল ৫টার আগেই বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বিদ্যুৎ আ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার দুর্নীতিবাজ পুত্র বিএনপি নেতা তারেক রহমান গংদের কারণে বিদ্যুৎখাতে চরম বিপর্যয় নামে। দেশে বিদ্যুতায়নের নামে কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করে হাওয়া-ভবন চক্র। ফলে কৃষি-শিল্প-শিক্ষা সর্বক্ষেত্রেই ভয়াবহ বিপর্যয় হয়। ফলন কমে যাওয়ায় তীব্রহয় মঙ্গা, দুর্ভিক্ষে মারা যায় ...
বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনা, দেশের অভ্যন্তরীণ হাজারো প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে এখন বিশ্বের বুকে এক নতুন বাংলাদেশের আওয়াজ পৌঁছে দিয়েছেন তিনি। তার হাত ধরে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মহিমান্বিত হয়েছে বাঙালি জাতি, 'তলাবিহীন ঝুড়ি'র ইমেজ থেকে বাংলাদেশকে মুক্তি দিয়েছেন। স্বীয় সাহস, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বের গুণে বিশ্বের বুকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ নেতা হিসেবে এখন তার পরিচিতি। কিন্তু এই পথপরিক্রমা...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হলেও সেদিকে নজর ছিল না কারো। এমনকি টর্নেডোর পর গ্রামের জমিতে-বিলে-পুকুরে শত শত মানুষের লাশ পাওয়া গেলেও কোনো কার্যকরী ভূমিকা নেয়নি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। উল্টো তিনি ঘটনাস্থলে যাবেন জন্য দুর্যোগের দুদিন পরেও কোনো সহায়তা দেওয়া হয়নি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার হাজ...
১৯৯১ সালে ভয়াবহ সাইক্লোনে বৃহত্তর চট্টগ্রামের ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু, ৬০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত এবং প্রায় ৪০০০ কোটি টাকার সম্পদহানির কথা স্বীকার করে বিএনপি-জামায়াত সরকার। কিন্তু বাস্তবে মৃতের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি বলে সরেজমিনে প্রতিবেমন প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় গণমাধ্যমগুলো। কিন্তু তারপরেও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া স্মরণকালের সেই শোকাবহ...