২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে উন্নয়নের নামে শুধু বগুড়ার জন্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সড়ক ও স্থাপনা সংস্কারের টাকা বরাদ্দ নেয় তারেক রহমান। এরপর এসব অর্থ দলের ক্যাডারভিত্তিক নেতাদের মধ্যে বণ্টন করে দেয় সে। ফলে দিন আনা দিন খাওয়া অবস্থা থেকে রাতারাতি শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয় বিএনপির সন্ত্রাসীরা, গণহারে লুটপাট হয় জনগণের অর্থের। শুধু গাবতলীতেই উন্নয়ন প্রকল্পের ...
নির্বাচনের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের টার্গেট করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে তালেবান, আল কায়দার মতো জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে নির্বাচনি সহিংসতা চালানো হয়। এমনকি মুফতি আমিনী ও মুফতি শহিদুলের মতো নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গিবাদী সংগঠনের নেতাদেরও মনোনয়ন দেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ...
অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে চরমভাবে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। এক কোটির বেশি সংখ্যালঘু ভোটার যাতে ভোট দিতে না যায়; সেজন্য তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালাতে থাকে এই দুর্বৃত্তরা। এমনকি আওয়ামী লীগের নির্বাচনি প্রচারণা ক্যাম্পগুলোতে হামলা এবং প্রবীণ প্রার্থীদের সমাবেশেও তাণ্ডব চালায় খালে...
২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক মাস আগে থেকেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের ওপর ব্যাপক হামলা, মারধর, নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত। ১৯৯৬ সাল থেকে টানা পাঁচ বছর সরকার পরিচালনার পর, নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এরপর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তিন মাসে দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে খালেদা জ...
২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে পলাতক খুনি ও দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীদের হাতে অত্যাধুনিক অস্ত্র তুলে দেয় বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়ার নির্দেশে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হত্যা ও ধর্ষণে অভিযুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের দায়মুক্তি দেওয়ার শর্তে বিএনপির পক্ষে কাজ করতে বলেন জোট নেতারা। ঢাকার হাওয়া ভবনে বসে রাজধানীর টপ-টেররদের নিরাপদে কাজ করতে দেওয়ার আশ্বাস দেয় তারেক রহমান। ফলে সন্ত্রাস...