বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পুত্র এবং বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ মহাসচিব তারেক রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলা হয়, অথচ বছরের পর বছর ধরে এই শহীদ মিনারেই জেলা শহরের সব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছিল। এমনকি শহরের নান্দনিকতা বৃদ্ধির নামে বিভিন্ন ইংরেজি শিলালিপি বসানো হলেও হলেও বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করা হয়েছে পুরোদমে। এ...
২০০৬ সালের ২২ নভেম্বর বিএনপির দলীয় কোন্দলে যুবদল কর্মী মোহনকে প্রকাশ্যে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভিডিও ফুটেজ দেখে সবাই বিএনপির দুই এবং ইসলামি ছাত্র শিবিরের একজনকে শনাক্ত করে। কিন্তু তারেক রহমানকে ম্যানেজ করে সেই বিচার স্তব্ধ করে দেয় বিএনপির তারেক-ঘনিষ্ঠ নেতারা। বিশেষ করে বিএনপির এমপি এবং সন্ত্রাসীদের গডফাদার হেলালুজ্জামান তালুকদার লালুর মাধ্যমে এসব খুনিদের নিয়েই নিজ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত পাঁচ বছরে উন্নয়নের নামে শুধু বগুড়ার জন্য প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার সড়ক ও স্থাপনা সংস্কারের টাকা বরাদ্দ নেয় তারেক রহমান। এরপর এসব অর্থ দলের ক্যাডারভিত্তিক নেতাদের মধ্যে বণ্টন করে দেয় সে। ফলে দিন আনা দিন খাওয়া অবস্থা থেকে রাতারাতি শত কোটি কোটি টাকার মালিক হয় বিএনপির সন্ত্রাসীরা, গণহারে লুটপাট হয় জনগণের অর্থের। শুধু গাবতলীতেই উন্নয়ন প্রকল্পের ...
নির্বাচনের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের টার্গেট করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি তত্ত্বাবধানে তালেবান, আল কায়দার মতো জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসীদের ভাড়া করে নির্বাচনি সহিংসতা চালানো হয়। এমনকি মুফতি আমিনী ও মুফতি শহিদুলের মতো নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গিবাদী সংগঠনের নেতাদেরও মনোনয়ন দেন খালেদা জিয়া। এর ফলে ...
অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের জন্য ২০০১ সালে জাতীয় নির্বাচনের এক সপ্তাহ আগে চরমভাবে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। এক কোটির বেশি সংখ্যালঘু ভোটার যাতে ভোট দিতে না যায়; সেজন্য তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চালাতে থাকে এই দুর্বৃত্তরা। এমনকি আওয়ামী লীগের নির্বাচনি প্রচারণা ক্যাম্পগুলোতে হামলা এবং প্রবীণ প্রার্থীদের সমাবেশেও তাণ্ডব চালায় খালে...