২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পর দেশের প্রতিটি অঞ্চলে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এমনকি শিশু ধর্ষণ, মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ, স্বামীর সামনে স্ত্রীকে ধর্ষণের মতো বিকৃত ও ঘৃণ্য কর্মে মেতে ওঠে তারা। এছাড়াও সাধারণ মানুষের ব্যবসা ও জায়গা দখল, চাঁদাবাজি, প্রকাশ্যে মারধর চালাতে থাকে। খালেদা জিয়া সরকারের পক্ষ থেকে এসব বর্বরতা থামাতে কোনো নির্দেশনা ...
এক সরকারের আমলে প্রায় সমাপ্ত প্রকল্প পরের সরকার এসে ব্যয় বাড়িয়ে সংশোধন করেছে - উন্নয়নের এমন নজির বাংলাদেশেই সম্ভব! আর এমনটি ঘটেছে বাঘাবাড়ী ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে। ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্বে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া এই প্রকল্পটি হয়েছিল। কিন্তু একই বছরের অক্টোবরে ক্ষমতায় এসে চারদলীয় সরকার প্রকল্পটি টেনে বড় করে। আর এর মাধ্যমে কমপক্ষে ৭০ কোটি টাকা লুটপ...
২০০৭ সালে ২২ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন করতে গিয়ে পৌনে দুইশ কোটি টাকা অপচয় করে বিএনপি'র মদদপুষ্ট আজিজ-কিবরিয়ার নির্বাচন কমিশন। তিন বারে ভোটার তালিকা প্রনয়ন, নির্বাচনি ফরম, ব্যালট পেপার সব মিলিয়ে এই টাকা খরচ করে আজিজ-কিবরিয়া কমিশন। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের মুখে নির্বাচন বাতিল করতে বাধ্য হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ২০০৭ সালের ১৯ শে জানুয়ারি প্রথম আlলোয় প্রকাশি...
২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পরপরই সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন ও লুটপাটে ব্যস্ত হয়ে পড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। ২০০২ সালের শুরুতেই পাবনার গরিব ও দুস্থদের জন্য বরাদ্দ ২ হাজার ১০০ ভিজিএফ-কার্ড জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশ দেয় জামায়াতের সংসদ সদস্য মাওলানা আবদুস সোবহান। প্রতিজন দুস্থ ব্যক্তি এই কার্ডের আওতায় ১০ কেজি করে চাল পাওয়...
২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভের পরপরই দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। শিবির, ছাত্রদল, যুবদলের সন্ত্রাসীদের হত্যা, লুটপাট, ধর্ষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দেশের মানুষ। এমনকি খড়গ নেমে আসে সাধারণ সরকারি চাকরিজীবীদের ওপরও। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া যেসব কর্মকর্তা প্রশাসন ও পুলিশের বিভিন্ন পদে ছিলেন, গণহারে চাকরিচ্যুত করা হয় তাদের।...