২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান হাওয়া ভবন থেকে একটি বিকল্প সরকার পরিচালনা করতো। মূল সরকারের অনেক মন্ত্রী-এমপির চাইতেও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিল তারেক রহমানের সেই হাওয়া ভবন সিন্ডিকেট। এরপর ৫ বছরে ব্যাপক দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, খাস জমি দখল, চাঁদাবাজির ভাগ, বিদ্যুৎ খাতে লুটপাট এবং সরকারের উন্নয়ণ প্রকল্পের কয়েক হাজা...
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি যে সাজানো নির্বাচনের পরিকল্পনা করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট, সেই নির্বাচন না হলেও, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় করেছে তারেক রহমান। নোয়াখালী-৪ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলে আল আমিন কন্সট্রাকসনের মালিক আমিন আহমেদের কাছ থেকে নগদ ১ কোটি টাকা নেয় তারেক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার সেই একতরফা নির্বাচনের তারিখ বাতিল করে দেয়। তবুও সেই টাকা ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিল হারিস চৌধুরী। এমনকি তারেক রহমানের হাওয়া ভবন সিন্ডিকেটেরও প্রভাবশালী ব্যক্তি সে। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যাচেষ্টার প্লট তৈরি করেছে যারা, তাদের অন্যতম একজন। এমনকি সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ কিবরিয়াকে হত্যার পর তার ভাতিজাকেও অপহরণ করেছি...
বিএনপির শাসনামলের ৫ বছরের মধ্যেই আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব মোসাদ্দেক আলী ফালু। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের প্রভাব খাটিয়ে সাভারের জিরানী হগাহাইল বাড়িতে ফালু গড়ে তোলেন এক বিশাল সাম্রাজ্য। এই সাম্রাজ্যে বাড়ি, কারখানা, বৃদ্ধাশ্রম, বাগানবাড়ি সবই ছিল। এর এই সব জমি তিনি দখল করেছিলেন প্রভাব খাটিয়ে। নামমাত্র মূল্য...
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করে ও গুলি করে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার। সেই মিশন ব্যর্থ হলেও, আহতদের চিকিৎসা পর্যন্ত নিতে দেয়নি তারা। এমনকি 'জজমিয়া' নাটক সাজিয়ে এই জঘন্য ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করেছিল খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি শেখ হাসিনাকে রক্ষাকারী আওয়ামী লীগ নেতাদেরই ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল ব...