বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় ৫ বছরে ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের নামে কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। যথাসময়ে দুদকের পক্ষ থেকে এসব দুর্নীতি দমনের সুপারিশ করা হলেও তা আমলে নেয়নি খালেদা জিয়ার সরকার। ২০০৭ সালের ১৩ নভেম্বর যুগান্তর পত্রিকার প্রতিবেদনে দুদকের বরাতে এসব তথ্য উঠে আসে। জানা যায়, বিএনপির মন্ত্রী-এমপি ও প্রভাবশালী...
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শেষের দিকে, টেন্ডার ছাড়াই সম্পূর্ণ অবৈধভাবে রেলওয়ের ২ একর জমি একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠানকে লিজ দেয় গণপূর্ত মন্ত্রী মির্জা আব্বাস। এই সম্পদের মূল্যের পরিমাণ ছিল তখন কমপক্ষে ৫১ কোটি টাকা। হাওয়া ভবনের নির্দেশে মাত্র ১৪ দিনের মধ্যে এর পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ এই বিএনপি নেতা। অথচ রেলওয়ের জমি গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনেই নয়, এটি ক...
২০০১ সালে ক্ষমতায় যাওয়ার পর হতে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশের বড় বড় সব সরকারি প্রকল্প ও টেন্ডার থেকে নিয়মিত পার্সেন্টেজ নিতো তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। চাহিদা অনুসারে পছন্দের কোম্পনিকে প্রকল্প দেওয়ার জন্য মায়ের ওপর চাপ প্রয়োগ করতো জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় আসার পর, দুর্নীতির দায়ে আটক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ...
বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে ঋণের নামে ব্যাংক সেক্টরে সুপরিকল্পিত লুটপাট চালানো হয়েছে তারেক রহমানের অফিস হাওয়া-ভবন থেকে। সোনালী ব্যাংকের রমনা ও নারায়ণগঞ্জের শাখা থেকে নিয়মবর্হিভূতভাবে ঋণের নামে লোপাট করা হয় ৪০০ কোটি টাকা। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভাই সাঈদ এস্কান্দারের প্রতিষ্ঠান উডল্যান্ড, তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ জসীম উদ্দীনের প্রতিষ্ঠান ফেয়ার ট্রেড, হাওয়া ভবনের ...
২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পরপরই কারাগারে বন্দি থাকা দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মুক্তি দিতে শুরু করে বিএনপি-জামায়াত সরকার। তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশে তালিকা ধরে ধরে টোকাই সাগর থেকে শুরু করে সব সিরিয়াল কিলারকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এরপর এই শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে দেশজুড়ে টেন্ডারবাজি ও ভূমি দখল শুরু করে বিএনপি নেতারা। হাওয়া ভবনের নির্দেশনায় মির্জা আব্বাসসহ ঢ...