বিজয়ের মাস এলেই নাশকতা শুরু করে বিএনপি-জামায়াত চক্র। সেই ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে সাভার-আশুলিয়ার বস্তিতে ঘুমন্ত মানুষের ওপর হামলা, মারপিট ও অগ্নিসংযোগ করে আশুলিয়ার খাস জমি থেকে প্রায় এক হাজার পরিবারের বাড়ি ও ক্ষুদ্র ব্যবসা উচ্ছেদ করা হয়। সেই সরকারি জমি অবৈধভাবে দখল নিয়ে আবাসন প্রকল্প করার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ সংসদ সদস্যরা নিজে দ...
২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই দেশজুড়ে লুটপাট, চাঁদাবাজি, নির্যাতন শুরু করে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি সরকারের প্রথম দুই বছরেই সরকারি সম্পদ লুট, টেন্ডারবাজি ও দুর্নীতির কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দেশের অর্থনীতি। লুটপাট ও নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করলে গণগ্রেফতার করা হয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের। এমনকি দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের চারপাশে কাটাতার দিয়ে ...
২০০১ সালে সরকার গঠনের পর থেকেই সরকারি সম্পদ লুটপাট করতে শুরু করে বিএনপি নেতারা। বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাস এবং খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিস চৌধুরী যোগসাজশ করে একের পর এক সরকারি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি এবং কোটি কোটি টাকা দামের বাড়ি নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে। রাজধানীর অভিজাত এলাকায় ১৮টি সরকারি বাড়ি বিনা দরপত্রে সাজানো নি...
২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই তৎকালীন প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার স্বাভাবিক চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে খালেদা জিয়ার সরকার। সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতে যেমন বাধা দিয়েছে, তেমনি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যেতেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে বিএনপি-জামায়াত হাইকমান্ড। এমনকি আওয়ামী লীগ কোনো প্রতিবাদ কর্মসূচি ডাকলে দলীয় কার্যালয়েও ভাঙচুর চালিয়েছে তারা। ২০০২ সা...
২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম অত্যাচার, তাদের বাড়ি-ব্যবসা লুটপাট ও হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। এর প্রতিবাদ এ বিচারের দাবিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে রাজধানীতে অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সেই অনশন পন্ড করতে বর্ষীয়ান নেতানেত্রীদের রাস্তার ওপর ফেলে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে খালেদা জিয়ার পেটোয়া বাহিনী। এসবের প্রতিবাদে যু...