২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালায় বিএনপি-জামায়াত। ঢাকার রাস্তায় নারী নেত্রীদের ওপর নির্লজ্জ হামলা চালায় খালেদা জিয়ার পুরুষ পেটোয়া বাহিনী। এমনকি সারা দেশজুড়ে বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতাদের গুলি ও বোমা মেরে চালানো হয় নির্মম হত্যাযজ্ঞ। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার, সাবেক মন্ত্রী শাহ এ এম এস ক...
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বৈরাচার জিয়াউর রহমান যেমন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তাদের গণহারে হত্যা করেছে, তেমনি মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সংগঠকদের হত্যার মাধ্যমেই ক্রমেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে সে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার অন্যতম কুশীলব যেমন তৎকালীন উপ-সেনাপ্রধান জিয়া, তেমনি ২৩ আগস্ট জাতীয় চার নেতাকে গ্র...
কোরিয়ান ইপিজেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত কমোডর গোলাম রব্বানীকে গুলি করে মেরে ফেলে বিএনপি-জামায়াতের মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠা সন্ত্রাসীরা। তিনি বঙ্গবন্ধুর এডিসি এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী ছিলেন। শেখ হাসিনার সঙ্গে তার পরিবারের ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক ছিল। তাই তার মৃত্যুর সংবাদ শুনে অসহায় পরিবারকে সমবেদনা জানাতে এবং সাহায্য করার জন্য তাদের বাসায় যাওয়ার জন্য বের হন...
২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পর থেকেই সারাদেশে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী নিধন এবং সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক লুটপাট-চাঁদাবাজি চালায় বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমপি-মন্ত্রী ও বিএনপি নেতাদের সীমাহীন দুর্নীতি এবং হাওয়াভবনের সন্ত্রাসের কারণে থমকে যায় দেশের উন্নয়ন। দৈনিক আট-দশটি হত্যার ঘটনা ছিল তখন পত্রিকার নিত্যদিনের সংবাদ। এমনকি সিন্ডিকেট করে অর্থপাচারের কারণ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের অস্ত্রের মহড়ার অসহায় হয়ে পড়েছিল শিক্ষক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এমনকি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেও নারী শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন চালাতো তারা। প্রাণের ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পেতো না কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ভুক্তভোগী। কিন্তু সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা মীর্জা মাহবুবুল হক সাদী তার ক্যাম্পাসের ...