২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হলেও সেদিকে নজর ছিল না কারো। এমনকি টর্নেডোর পর গ্রামের জমিতে-বিলে-পুকুরে শত শত মানুষের লাশ পাওয়া গেলেও কোনো কার্যকরী ভূমিকা নেয়নি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। উল্টো তিনি ঘটনাস্থলে যাবেন জন্য দুর্যোগের দুদিন পরেও কোনো সহায়তা দেওয়া হয়নি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার হাজ...
যশোরের রানার পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল আলম মুকুল হত্যা মামলায় নাম ছিল বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের। তাই প্রভাব খাটিয়ে কৌশলে আদালত থেকে সেই মামলা খারিজ করে দেয় খালেদা জিয়ার সরকার। নিহতের স্ত্রী হাফিজা আখতার শিরিন আসামির তালিকা বাড়িয়ে আরো ১৩জনের নাম যুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন, কিন্তু আদালতের আইনজীবীরা বিএনপি নেতাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে উল্টো সেই আলোচিত হত্যা মা...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যণ্ত ক্ষমতায় থাকার সময় দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীরা। হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনায় ঢাকা শহরকে চারভাগে ভাগ করে সন্ত্রাসীদের তত্ত্বাবধান করতেন চার এমপি মির্জা আব্বাস, সালাউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন পিন্টু এবং এস এ খালেক। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিদের সরাসরি মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঢাকার ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসী...
২০০১ সালে ক্ষমতায় যাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলোর ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস-নির্যাতন ও নারী শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়ন শুরু করে ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা। সিলেট শাহজালার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্যে একজন ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে ব্যর্থ হয় ছাত্রদল নেতারা। পরে এই ঘটনায় সারা দেশ উত্তাল হলেও বিএনপি নেতাদের ছত্রছায়ায় সেই ধর্ষকের দল ক্যাম্পাসে অবস্থান কর...
২০০১ সালের অক্টোবরে সরকারে যাওয়ার পর থেকে তিন বছরে দশ হাজারের বেশি আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা এবং র্নিযাতনের প্রতিবাদে গণঅনাস্থা কর্মসূচির ডাক দেয় আওয়ামী লীগ। কর্মসূচি সফল করতে সারাদেশের সব সহযোগী এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা দল গোছানোর অংশ হিসেবে কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন। এসব বৈঠকে টার্গেট করে করে বোমা হামলা শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। ২০০৪ সালের ...