যে কোনো নির্বাচন এলেই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ ও হত্যাযজ্ঞ চালানো, আওয়ামী লীগ অফিস ভাঙচুর-অগ্রিসংযোগ, আওয়ামী লীগের কর্মসূচিতে হামলা করা বিএনপি-জামায়াতের পুরনো অপকৌশল। ভোটের আগে বিভিন্ন স্থানে নারকীয় নাশকতা চালিয়ে জনগণকে ভোটের দিন ভোটকেন্দ্রে যাওয়া থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে তারা। কারণ, জনগণের ভোটের নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে সবসময় সন্দিহান থাকে...
ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করাটা বিএনপি-জামায়াতের পুরোনো অভ্যাস। সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের ধোঁকা দিয়ে বিভ্রান্ত করে নাশকতার কাজে লিপ্ত করায় তারা। এমনকি নির্বাচন এলেই জমজমাট হয়ে ওঠে তাদের এই নোংরা ধর্ম ব্যবসার। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সরাসরি উস্কানিতে ইসলামের মূল পাঁচ স্তম্ভেও আঘাত হেনেছে তারা। হজের মতো পবিত্র কর্মকে নিয়েও ফতোয়া দিতে দ্বিধা করেনি উগ্রবাদী ...
মানুষ হত্যা, ধর্ষণ, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও লুটপাটের কারণে জনগণের ভোটের ওপর আস্থা নেই বিএনপি-জামায়াত জোটের। মানুষ তাদের ভোট দেবে এই বিশ্বাস নেই নিজেদের ওপর, একারণে নির্বাচন এলেই গুলি-বোমা-অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে আতঙ্ক সৃষ্টি করে তারা। প্রতিটি নির্বাচনের আগে তাই নাশকতার মাধ্যমে মানুষকে ভোটদানে বিরত রাখা, ছাপ্পা ভোট মারা এবং ব্যালট বাক্স ছিনতাই করে ক্ষমতা দখলের নীলনকশ...
জঙ্গিবাদের কারণে নিষিদ্ধ হরকতুল জিহাদের নেতা মুফতি সহিদুল ইসলামকে ২০০১ সালে শেখ হাসিনাকে বিরুদ্ধে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। এরপর সারা দেশ থেকে তালেবানপন্থী মাদ্রাসা ছাত্রদের নড়াইল নিয়ে যায় সহিদুল। সেসময় তারা সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে প্রকাশ্যে অশালীন ও উগ্র বক্তব্য দিতে থাকে। এমনকি গ্রামের মসজিদের মাইক ব্যবহার করেও ভোট চ...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকার সময় পিএসসির প্রশ্ন ফাঁস এবং বিসিএস পরীক্ষাকে পর্যন্ত কলুষিত করেছিল। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরীক্ষা ছাড়াই তালিকা ধরে গণনিয়োগ দিয়ে দিত তারা। ফলে কোনো রকমের যোগ্যতা ছাড়াই কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করে ছাত্রদল-শিবিরের শত শত চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তাদের কারণে স্থবির হয়ে পড়ে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কার্যক্রম। পদ না থাকার পরও শুধু ...