২০০১ সালের অক্টোবরে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় যাওয়ার পর ঢাকার নিউমার্কেট এলাকার মিষ্টির দোকান লুট করে উল্লাস করেছে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরপর চট্টগ্রামে ফ্রি কম্পিউটার না দেওয়ায় অপহরণ ও লুট করেছে ব্যবসায়ীর বাসা। সেই ধারাবাহিকতায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ এলাকার ফার্মেসিগুলো থেকে ফ্রি ওষুধ নেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপপ্রয়োগ করতো ছাত্রদল নেতারা। কিন্তু ফ্রি দেওয়া যায় আর কত...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম হামলা চালানো হতো বিএনপি নেতাদের নির্দেশে। ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে নিয়মিত ভাঙচুর করা হতো খালেদা জিয়ার সরকারের নির্দেশে। ঢাকার রাস্তায় মেরে ফেলে রাখা হতো সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা এবং নেত্রীদের। একইভাবে দেশের অন্য স্থানগুলোত...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হলেও সেদিকে নজর ছিল না কারো। এমনকি টর্নেডোর পর গ্রামের জমিতে-বিলে-পুকুরে শত শত মানুষের লাশ পাওয়া গেলেও কোনো কার্যকরী ভূমিকা নেয়নি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। উল্টো তিনি ঘটনাস্থলে যাবেন জন্য দুর্যোগের দুদিন পরেও কোনো সহায়তা দেওয়া হয়নি ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনার হাজ...
যশোরের রানার পত্রিকার সম্পাদক সাইফুল আলম মুকুল হত্যা মামলায় নাম ছিল বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের। তাই প্রভাব খাটিয়ে কৌশলে আদালত থেকে সেই মামলা খারিজ করে দেয় খালেদা জিয়ার সরকার। নিহতের স্ত্রী হাফিজা আখতার শিরিন আসামির তালিকা বাড়িয়ে আরো ১৩জনের নাম যুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন, কিন্তু আদালতের আইনজীবীরা বিএনপি নেতাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে উল্টো সেই আলোচিত হত্যা মা...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যণ্ত ক্ষমতায় থাকার সময় দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীরা। হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনায় ঢাকা শহরকে চারভাগে ভাগ করে সন্ত্রাসীদের তত্ত্বাবধান করতেন চার এমপি মির্জা আব্বাস, সালাউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন পিন্টু এবং এস এ খালেক। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তিদের সরাসরি মদতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে ঢাকার ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসী...