বিশেষ নিবন্ধ

বিএনপি-জামায়াত অপশাসন: জবর-দখল, টেন্ডারবাজি, এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে ঢাকাকে অস্থির করে তোলে নাসিরউদ্দিন পিন্টু

পিন্টুর নাম শুনলে - ভয়ে সেই স্থান ছাড়ে চলে যেতো লোকজন, রাজধানীর বুকেও এমন দিন গেছে একসময়। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়ার শাসনামলের সামাজিক পরিস্থিতি এটাই। বিএনপি নেতা নাসিরউদ্দিন পিন্টুর সন্ত্রাসের কথা বলছি। ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সমন্বয়ের দায়িত্ব দিয়েছিল তাকে তারেক রহমান। হাওয়া ভবনের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে রাজধানীর টেন্ডার ও ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতো স...

খালেদা জিয়ার দুর্নীতিবাজ সরকার: ভূমি দস্যুতা ও চাঁদাবাজি করে শুন্য থেকে শত কোটির মালিক আমানউল্লাহ আমান

বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের হাওয়া ভবন চক্র এবং খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি আমানউল্লাহ আমান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত খালেদা জিয়ার প্রতিমন্ত্রী থাকা অবস্থায় প্রভাব খাটিয়ে ঠিকাদারি কাজের কমিশন, চাঁদাবাজি এবং ভূমি দখল করে অবৈধভাবে শত কোটি টাকার মালিক হয় সে। ২০০৭ সালে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নিরপেক্ষ তদন্তের পর দুর্নীতিবাজের নাম প্রকা...

বিএনপি-জামায়াত শাসনামল: খালেদা জিয়ার সাথে ঘনিষ্ঠতার জেরে হাজার কোটির মালিক, হুন্ডি ও অর্থ পাচারের অন্যতম হোতা মোসাদ্দেক আলী ফালু

মোসাদ্দেক আলী ফালু- বাংলাদেশের এক মহা-বিতর্কিত চরিত্র। খালেদা জিয়া ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় অবৈধভাবে হাজার কোটি টাকার মালিক হয় সে। হুন্ডির মাধ্যমে বিপুল অর্থ পাচার করে বিদেশের মাটিতেও গড়ে তোলে একাধিক ব্যবসা। কৌশলে ভূমি ও জলাশয় দখল, ঠিকাদারদের কাছ থেকে কাজের পারসেনটেজ এবং সরকারি সম্পদ লুটপাট করে মিডিয়া সাম্রাজ্য গড়ে ...

বিএনপি-জামায়াত দুঃশাসন: সরকারি ভূমি দখল, নিয়োগ বাণিজ্য, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির হোতা হয়ে ওঠে মির্জা আব্বাস

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসীদের অন্যতম গডফাদার ছিল বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হওয়ায় একই সাথে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং হাওয়া ভবনের নানাবিধ অপকর্মের ক্রীড়নক হয়ে ওঠে সে। মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ, ভূমি দস্যুতা ও চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট গড়ে ঢ...

বিএনপি-জামায়াতের নির্মম বর্বরতা থেকে রক্ষা পায়নি রিকশা-বাস-ট্রাকের ড্রাইভার-হেলপাররাও

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় অবরোধ ও হরতালের নামে সাধারণ পরিবহন শ্রমিকদের পেট্রোল বোমা মেরে হত্যা করেছে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এমনকি দরিদ্র দিনমজুর, রিকশাচলক ও কর্মজীবী মানুষও রেহাই পায়নি তাদের হিংস্রতা থেকে। জীবনের টানে ঘর থেকে বের হয়ে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের অতর্কিত হামলায় প্রাণ বিসর্জন দিতে হয়েছে এই সরলপ্রাণ হতদরিদ্র ড্রাইভার-হেলপারদের। ২...