উগ্রবাদী জঙ্গিদের প্রকাশ্য হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতায় আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হয়েছিল রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁসহ উত্তরাঞ্চলের একটা বিস্তীর্ণ এলাকা। পরবর্তীতে তত্ত্ববধায়ক সরকারের সময় কুখ্যাত জঙ্গি বাংলা ভাই ও তার সহযোগী শায়খদের ফাঁস হয়। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার তাদের হত্যাযজ্ঞকে শুধু অস্বীকারই করেনি, উল্টো প্রশাসনিক সহায়তা ও টাকা দিয়ে বিরোধীদের দমনে ব্যবহার করতো তাদের। তত্ত্ববধ...
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার গঠনের পর থেকে শত শত একর সরকারি বনাঞ্চলের দখল নিতে শুরু করে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের ছেলে শফিউর রহমান ও কায়সার রহমান। অন্যদিকে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী তৈরি করে মৌলভীবাজার ও সিলেট এলাকায় সন্ত্রাস চালাতে থাকে মন্ত্রীর আরেক ছেলে নাসের রহমান। তারেক রহমানের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক থাকায় অবাধে কমিশন বাণিজ্য করে অবৈধভাবে কোটি কোট...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে মৌলভীবাজার ও সিলেটজুড়ে নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করেছিল বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। রিমান্ডের নামে সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে নির্মম নির্যাতন চালাতো তার ক্যাডার বাহিনী। নাসেরের রিমান্ডের কথা মনে করলে বিরোধী দল তো বটেই, তার নিজ দলের অনেক মানুষও শিউরে ওঠেন এখনো। অন্যদিকে তারেক রহমানের ...
বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে তার ঘনিষ্ঠদের পানির দামে প্লট দিয়ে সরকারের হাজার কোটি টাকা লুটপাট করেন। এমনকি তার আত্মীয়-স্বজন এবং কাছের বিএনপি নেতাদের চাহিদামতো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের পাশে ১০০ একর সরকারি জমি দখল করার ব্যবস্থাও করে দেন তিনি। প্লট বরাদ্দের নামে শত একরের এই জায়গা ভাগ বাটোয়ারা করে নেয় খালেদা জিয়...
২০০৬ সালে জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছাড়ার পর দেশজুড়ে আওয়ামী নেতাকর্মীদের ওপর নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে শুরু বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। এমনকি দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ দেওয়া পুলিশ সদস্যদের দিয়ে গণহারে মামলা দিয়ে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয় তৃণমূল পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের। এমনকি ছাত্রলীগের মিছিল সমাবেশে বিএনপির সাবেক এমপি-মন্ত্রীরা নিজে উপস্থিত থেকে হামলা করেন। তাদের ন...