২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি সাজানো নির্বাচন করার জন্য ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকা তৈরি করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। ভোট জালিয়াতির লক্ষ্যে খুব দ্রুততার সাথে ২০০৬ সালে নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে ৩০০ জন ছাত্রদল নেতাকে নিয়োগ দেওয়া হয় তারেক রহমানের তালিকা অনুসারে। এমনকি স্থানীয় পর্যায়েও দলীয় নেতাদের তত্ত্বাবধানে জাল ভোটার তালিকা প্রস্তুত করে খালেদা জিয়ার সর...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় সিলেট ও মৌলভীবাজারে সন্ত্রাস ছড়ায় বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা সাইফুর রহমানের পুত্র নাসের রহমান। ছাত্রদলের বিশাল ক্যাডার বাহিনী দিয়ে পুরো এলাকার গড ফাদার হয়ে ওঠে নাসের। বিরেধী দল তো বটেই, নিজ দলের সিনিয়র নেতারাও ভয় পেতো নাসেরের বাহিনীকে। এ ব্যাপারে নাসের রহমান নিজেই বলেন, এলাকার লোকজন তাকে যুবরাজ বা সাদ্দাম হো...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কুষ্টিয়া-২ আসনের (ভেড়ামারা-মিরপুর) বিএনপি-জামায়াতের এমপি ছিল শহীদুল ইসলাম। খালেদা জিয়ার শাসনামলজুড়ে কুষ্টিয়ার ত্রাস হয়ে ওঠে সে। ঠিকাদারি ও টেন্ডারবাজিতে একচ্ছত্র আধিপাত্য কায়েম করতে তার ক্যাডার বাহিনীর হাতে অন্তত ২০ জন ঠিকাদারকে প্রাণ হারাতে হয়। এমনকি বালুমহাল দখল, সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে থেকে কয়েকশ' কোটি টাকা লুটপাট, বাঁধ...
২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে দলীয়করণ শুরু করে। এমনকি পিএসসি-এর মতো সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকেও দুর্নীতির আঁখড়ায় পরিণত করে তারা। নগদ টাকার বিনিময়ে বিসিএস-এর প্রশ্নফাঁস ও পরীক্ষার খাতা জালিয়াতির মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্য এবং দলীয় কর্মীদের অসৎ উপায়ে চাকরিতে নিয়োগ দিতে শুরু করে। ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হয় ন্যায্য চাকরি থেকে। ২৪...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের আমলে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া প্রত্যক্ষভাবে তার দুই ছেলে তারেক ও কোকোকে হাজার হাজার কোটি টাকা দুর্নীতিতে সহায়তা করেন। এমনকি তার ভাগ্নেরাও সরকারের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করে। একই সঙ্গে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে থাকা বিএনপির নেতা, মন্ত্রী-এমপিরাও হরিলুট শুরু করে। এমনকি জাতীয় সংসদ সচিবালয়েই পাঁচ শতাধিক নিয়োগ বাণিজ্য করে...