২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছরে কমিশন বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয় তারেক রহমান। এসব অর্থ তার ব্যবসায়িক বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের মাধ্যমে বিদেশে পাঠানো হয়। এমনকি বিদেশে থাকা পাঁচটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ইউরোপের কয়েকটি দেশ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে এই পাচার করা অর্থের একটা অংশ বিনিয়োগ করে ত...
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্য়ন্ত সরকারে থাকার সময় জনগণের সম্পদের ওপর সীমাহীন লুটপাট চালায় বিএনপি-জামায়াত নেতারা। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পছন্দের ব্যক্তিদের কাছে নামমূল্যে সরকারের শত কোটি টাকার জমি বরাদ্দ দেয় পূর্তমন্ত্রী মির্জা আব্বাস। এমনকি কোটি কোটি টাকা দুর্নীতির বিনিময়ে রেলের ৭৮ কোটি টাকা মূল্যের জমি মাত্র ৫ কোটিতে বিক্রি করে দেন এই বিএনপি নেতা। ২০০৭ সালে তত্ত্...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সরকারে থাকার সময় দেশের গরিব ও দুস্থদের জন্য বরাদ্দ টিন চুরি করে বাজারে বিক্রি করে দিতো অথবা নিজেদের মধ্যে বণ্টন করে নিতো বিএনপি-জামায়াত নেতারা। এমনকি অসহায় মানুষদের জন্য সরকারের অনুদানে দেওয়া ওএমএস-এর চাল পর্যন্ত নিজেদের দলীয় কর্মীদের মধ্যে তালিকা করে বিতরণ করতো তারা। ২০০৭ সালের ১৪ মার্চ ওবং ১৯ মার্চ দৈনিক যুগান্তরের প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জাাময়াত জোট সরকারের সময় হাওয়া-ভবন সিন্ডিকেটের হয়ে ঢাকার সন্ত্রাসীদের গডফাদার হয়ে উঠেছিল বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। তাকে গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বানিয়ে নিজের স্বজনদের নামে কয়েকশ কোটি টাকার সরকারি জমি বরাদ্দ নেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। এছাড়াও প্রভাব খাটিয়ে সরকারি জমি দখল, পানির দামে কোটি টাকার সরকারি প্লট বিক্রি এবং বিভি...
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিল মোসাদ্দেক আলী ফালু। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে, ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত এই ৫ বছরেই হাজার কোটি টাকার মালিক হয় সে। ঢাকা-গাজীপুর-সাভারেই ১২০ বিঘা জমির দখল করে। এসব জমির বাজারমূল্য ২০০৭ সালে ছিল দেড়শ কোটি টাকা। এছাড়াও লন্ডন ও মালয়েশিয়াতে তেলের ব্যবসায় বিনিয়...