২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারের সময় প্রতি ঈদের মধ্যে চাঁদাবাজিকে কেন্দ্র করে প্রায় অর্ধশত মানুষকে হত্যা এবং সহস্রাধিক মানুষকে আহত হতো। ছাত্রদল-শিবিরের সন্ত্রাসীরা সরাসরি প্রকাশ্যে এসব হত্যাকাণ্ডে অংশ নিতো। ২০০৩ সালে কোরবানি ঈদের সময়, এতিমখানার শিশুদের জন্য চামড়া সংগ্রহ বিষয়ত বৈঠকে থাকা অবস্থায়, দুই আওয়ামী লীগ নেতাকে মাদ্রাসার ভেতরে গুলি করে হত্যা কর...
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এনে নির্যাতন করা হতো সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর 'গুডস হিল'-এর বাড়িতে। পাকিস্তানি ঘাতক বাহিনীকে সঙ্গে করে নিয়ে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের নারীদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালাতো এই যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরী। মূলত পাকিস্তানি হানাদারদের পথ প্রদর্শক এবং বাঙালি যুবক, বুদ্ধিজীবী ও সংখ্যালঘুদের গণহত্যার মা...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়, খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমান হাওয়া ভবন থেকে একটি বিকল্প সরকার পরিচালনা করতো। মূল সরকারের অনেক মন্ত্রী-এমপির চাইতেও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছিল তারেক রহমানের সেই হাওয়া ভবন সিন্ডিকেট। এরপর ৫ বছরে ব্যাপক দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, খাস জমি দখল, চাঁদাবাজির ভাগ, বিদ্যুৎ খাতে লুটপাট এবং সরকারের উন্নয়ণ প্রকল্পের কয়েক হাজা...
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি যে সাজানো নির্বাচনের পরিকল্পনা করেছিল বিএনপি-জামায়াত জোট, সেই নির্বাচন না হলেও, মনোনয়ন বাণিজ্য করে কয়েক হাজার কোটি টাকা আয় করেছে তারেক রহমান। নোয়াখালী-৪ আসনে মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলে আল আমিন কন্সট্রাকসনের মালিক আমিন আহমেদের কাছ থেকে নগদ ১ কোটি টাকা নেয় তারেক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার সেই একতরফা নির্বাচনের তারিখ বাতিল করে দেয়। তবুও সেই টাকা ...
২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিল হারিস চৌধুরী। এমনকি তারেক রহমানের হাওয়া ভবন সিন্ডিকেটেরও প্রভাবশালী ব্যক্তি সে। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যাচেষ্টার প্লট তৈরি করেছে যারা, তাদের অন্যতম একজন। এমনকি সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ কিবরিয়াকে হত্যার পর তার ভাতিজাকেও অপহরণ করেছি...