বিএনপি-জামায়াত আমলে বিদ্যুৎ খাত: এক মন্ত্রীর লুটের বিরুদ্ধে অন্য মন্ত্রীর অভিযোগ, দুর্নীতির কেন্দ্রে তারেকের খাম্বা লিমিটেড

২০০১ সালে বিএনপি-জাাময়াত জোট ক্ষমতায় যাওয়ার পরবর্তী ৫ বছরে, তাদের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যায়। প্রতিদিন ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টার লোডশেডিংয়ে অতিষ্ট হয়ে ওঠে দেশের মানুষ। এক পর্যায়ে দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদকে। নতুন প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) আনোয়ারুল কবীর তালুকদার দায়িত্ব আসার পর প্রকাশ্য ঘোষ...

২০০১-২০০৬ বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসন: পাবনার সুজানগরে বিএনপির সাংসদ সেলিম রেজা হাবিব ৫ বছরে ২০ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা করে

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০২ সালে সারা দেশে আলোচিত গম কেলেঙ্কারির অন্যতম হোতা ছিল পাবনার সুজানগরের বিএনপির সাংসদ সেলিম রেজা হাবিব। এ ছাড়া উপজেলা জুড়ে গড়ে তুলেছিল নিজস্ব বাহিনী। এই বাহিনীর হাতে বিরোধী দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন, মিথ্যা মামলা, ঠিকাদারি এমনকি খুন পর্যন্ত হয় বলে জানা যায় প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত এক ...

২০০১-২০০৬ বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসন: জনগনের জন্য দেওয়া ত্রাণসামগ্রী আত্মসাৎ করেছিল বিএনপির নেতারা

দেশের কোন স্তরের , সামাজিক বা অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল, অসচ্ছল কোন মানুষই বিএনপির অত্যাচার থেকে মুক্ত ছিল না। ২০০১-২০০৬ সাল তেমনই এক অন্ধকার যুগ ছিল। ত্রাণের টিন, চাল, গম এসবের প্রতি জোট সরকারের নেতাকর্মীদের একটু বেশিই আকর্ষণ ছিল যেন। ২০০৭ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি প্রথম আলো পত্রিকার সংবাদে জানা যায়, চাপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের বিএনপির সাবেক সাংসদ হারুনুর রশিদ ও পটুয়াখাল...

২০০১: তারেকের ছত্রছায়ায় ছাত্রদলের খুন-ধর্ষণ-চাঁদাবাজিতে পুরো দেশ জিম্মি

২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পর, এক মাসের মধ্যেই, দেশজুড়ে হত্যা-ধর্ষণ-দখল-চাঁদতাবাজি-লুটতরাজের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অস্ত্র প্রশিক্ষণের মহড়া দিতে থাকে ছাত্রদল-শিবির। ছাত্রদল নেতাদের হাতে খুন হতে থাকে আওয়ামী লীগ সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। এমনকি স্কুল-কলেজে যাওয়ার পথে মেয়েদের সাথে অশালীন আচরণ, বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গি...

বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতি: ২০০১ সালে এক জেলাতেই ১০ দিনে ৮ খুন, প্রকাশ্যে ৩ ধর্ষণ

২০০১ সালের ২০ অক্টোবর সরকার গঠনের পর দেশের প্রতিটি অঞ্চলে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। এমনকি শিশু ধর্ষণ, মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ, স্বামীর সামনে স্ত্রীকে ধর্ষণের মতো বিকৃত ও ঘৃণ্য কর্মে মেতে ওঠে তারা। এছাড়াও সাধারণ মানুষের ব্যবসা ও জায়গা দখল, চাঁদাবাজি, প্রকাশ্যে মারধর চালাতে থাকে। খালেদা জিয়া সরকারের পক্ষ থেকে এসব বর্বরতা থামাতে কোনো নির্দেশনা ...

২০০১-২০০৬ বিদ্যুৎখাতে বিএনপির লুটপাটের চিত্রঃ বাঘাবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ৭০ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে

এক সরকারের আমলে প্রায় সমাপ্ত প্রকল্প পরের সরকার এসে ব্যয় বাড়িয়ে সংশোধন করেছে - উন্নয়নের এমন নজির বাংলাদেশেই সম্ভব! আর এমনটি ঘটেছে বাঘাবাড়ী ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে। ১৯৯৬-২০০১ সাল পর্বে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের নেওয়া এই প্রকল্পটি হয়েছিল। কিন্তু একই বছরের অক্টোবরে ক্ষমতায় এসে চারদলীয় সরকার প্রকল্পটি টেনে বড় করে। আর এর মাধ্যমে কমপক্ষে ৭০ কোটি টাকা লুটপ...

ভোটার তালিকা ঠিক না করে, শুধুমাত্র ব্যালট পেপার ছাপিয়ে দেশের পৌনে দুই'শ কোটি টাকা অপচয় করেছিল বিএনপির আজিজ কমিশন

২০০৭ সালে ২২ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন করতে গিয়ে পৌনে দুইশ কোটি টাকা অপচয় করে বিএনপি'র মদদপুষ্ট আজিজ-কিবরিয়ার নির্বাচন কমিশন। তিন বারে ভোটার তালিকা প্রনয়ন, নির্বাচনি ফরম, ব্যালট পেপার সব মিলিয়ে এই টাকা খরচ করে আজিজ-কিবরিয়া কমিশন। আওয়ামী লীগের আন্দোলনের মুখে নির্বাচন বাতিল করতে বাধ্য হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার।  ২০০৭ সালের ১৯ শে জানুয়ারি প্রথম আlলোয় প্রকাশি...

২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেই গরিবের পেটে লাথি, ভিজিএফ-কার্ড লুটপাট জামায়াতের

  ২০০১ সালের অক্টোবরে সরকার গঠনের পরপরই সাধারণ মানুষের ওপর নির্যাতন ও লুটপাটে ব্যস্ত হয়ে পড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। ২০০২ সালের শুরুতেই পাবনার গরিব ও দুস্থদের জন্য বরাদ্দ ২ হাজার ১০০ ভিজিএফ-কার্ড জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীদের মধ্যে বিতরণের নির্দেশ দেয় জামায়াতের সংসদ সদস্য মাওলানা আবদুস সোবহান। প্রতিজন দুস্থ ব্যক্তি এই কার্ডের আওতায় ১০ কেজি করে চাল পাওয়...

২০০১-এ খালেদার আমল: বিএনপি'র রাজনীতি না করার দরুণ অকারণে চাকরি হারাতেন পেশাজীবীরা

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভের পরপরই দেশজুড়ে তাণ্ডব শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। শিবির, ছাত্রদল, যুবদলের সন্ত্রাসীদের হত্যা, লুটপাট, ধর্ষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে দেশের মানুষ। এমনকি খড়গ নেমে আসে সাধারণ সরকারি চাকরিজীবীদের ওপরও। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া যেসব কর্মকর্তা প্রশাসন ও পুলিশের বিভিন্ন পদে ছিলেন, গণহারে চাকরিচ্যুত করা হয় তাদের।...

খালেদা সরকারের নির্দেশ: বিএনপির কোপে আহত শতাধিক রোগীকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় হাসপাতাল থেকে

২০০১ সালে সরকার গঠনের পর বিএনপি-জামায়াত সরকারের নির্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শতাধিক রোগীকে তাড়িয়ে দেয় বিএনপিপন্থী কর্মচারীরা। গুরুতর আহত রোগীদের ওপর গুণ্ডাদের তাণ্ডব থামাতে গেলে সাধারণ চিকিৎসকদের ওপরও হামলা চালায় তারা। বিএনপি-জামায়াতের নাশকতার শিকার হয়ে, হাত-পা হারিয়ে পঙ্গু হয়ে, সেসময় শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী হাসপাতাল...

বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র ফাঁস, ২২ জানুয়ারি নির্বাচনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ

বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক প্রায় দেড় কোটি ভুয়া ভোটার তৈরি এবং দলীয় ক্যাডারদের মাধ্যমে সাজানো নির্বাচনের ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ায় সতর্ক অবস্থান নেয় জাতিসংঘ। ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক একচেটিয়া নির্বাচনের জন্য সব ধরনের কারিগরি সহায়তা বন্ধের ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের মহাসচিব বান-কি-মুন। নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য ঢাকার অফিসটিও বন্ধ করে দেয় তারা। ইউরোপীয়ন ইউ...

বিএনপির ভোটে জেতার নীলনকশা: রাতারাতি নির্বাচন কর্মকর্তা হয়ে যায় ৩০০ ছাত্রদল নেতা!

২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারির সাজানো নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জরুরিভাবে উপজেলা নির্বাচনি কর্মকর্তা নিয়োগের নামে ৩০০ দলীয় ক্যাডারদের চাকরি দেয় বিএনপি-জামায়াত সরকার। বাংলাদেশের ইতিহাসে পিএসসি-কে ব্যবহার করে এতো দ্রুত কোনো নিয়োগ ইতিহাসে কখনো হয়নি। কোনো পরীক্ষা ছাড়া সরাসরি তালিকার মাধ্যমে এই নিয়োগ দিয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশন এবং সরকারি চাকরিতে নিয়োগপ্রক্রিয়াকে কলঙ্কিত করে খ...

বিএনপি-জামায়াত সরকারের নির্দেশ ও আর্থিক সাহায্য নিয়ে দেশজুড়ে সন্ত্রাস চালাতো জঙ্গি সংগঠন জেএমবি

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার গঠনের পরপরই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হত্যা, নির্যাতন, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ ও ধর্ষণ করতে শুরু করে। এমনকি উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠনগুলোকে অর্থ ও তালিকা দিয়ে দেশজুড়ে হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে তারা। তারেক রহমানের নির্দেশনায় বিএনপির ৮ জন নেতার মাধ্যমে জঙ্গিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতো খালেদা জিয়ার সরকার। এমনকি মন্ত্রীদের চাপের কারণে পু...

বিএনপি জামায়াতের বর্বরতা: ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেই হাত, পা কেটে নেয় শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর

২০০১ সালের ১ অক্টোবর নির্বাচনে জেতার পরপরই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী-সমর্থক, পেশাজীবী, প্রগতিশীল ব্যক্তি, সুশীল সমাজ ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর হামলে পড়ে ক্যাডার বাহিনী। বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের হামলায় নির্বাচনের এক মাসের মধ্যেই খুন হন শতাধিক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী। এমনকি প্রথম দুই সপ্তাহের মধ্যেই তাদের হামলায় হাত-পা হারিয়ে পঙ্গু হয়ে যাওয়া মানুষের আহাজারিতে ভা...