বিএনপি-জামায়াত আমলে রাষ্ট্রীয় মদদে বিরোধীদলের ওপর সন্ত্রাস-নির্যাতনের রক্তাক্ত ইতিহাস

২০০১ সালের ১৩ই জুলাই বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘটনা ঘটে। ৫ বছর দেশ পরিচালনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এরপরই গর্ত থেকে বেরিয়ে আসতে থাকে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীরা। সারাদেশে শুরু হয় হামলা-খুন-নির্যাতন। ১লা অক্টোবর নির্বাচনের দিন এর মাত্রা বাড়তে থাকে। ভোটকেন্দ্র ও...

গয়েশ্বর অভিতর্ক: আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক শিষ্টাচার বনাম বিএনপির খুনে রাঙা সন্ত্রাসবাদ

মনে আছে আপনাদের, দুর্নীতির দায়ে মালয়েশিয়ায় পলাতক খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর সহমর্মিতার জায়গা থেকে শোক জানাতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতিকে বাসায় ঢুকতে দেয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া । ফলে বাসার সামনে অপেক্ষা করে ফিরে আসতে বাধ্য হন তিনি। এটাই আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পার্থক্যের...

পিএসসি-কে দখলে নিয়েছিল হাওয়াভবন: টাকার বিনিময় হতো সরকারি চাকরি, তালিকা অনুসারে প্রমোশন

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় থাকার সময় টাকা ছাড়া সহজে চাকরি জুটতো না কারো। একটি চাকরির জন্য প্রয়োজন হতো ৩ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা। ছাত্রদল অথবা শিবিরের দলীয় পরিচয় থাকলে অবশ্য কিছুটা ডিসকাউন্ট থাকতো। পিএসসি-এর মাধ্যমে নিয়োগ বাণিজ্য করায় সাধারণ পরিবারের মেধাবী সন্তানরা নিমজ্জিত হয়েছিলেন চরম দুর্ভাগ্যে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরই শুদ্ধ...

বিএনপি আমলে সরকারি পেশাজীবীদের ওপর খালেদা সরকার ও তারেক সিন্ডিকেটের নিপীড়ন

মুখরোচক কথার মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মচারীদের বিভ্রান্ত করে পক্ষে টানার কূটকৌশল নিয়েছে তারেক রহমান। অথচ বিএনপি সরকারের সময় দেশজুড়ে সব পেশার সরকারি লোকদের ওপরে সীমাহীন নির্যাতন চালানো হয়েছে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকাতেই। বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনোই গণপ্রজাতন্ত্রের দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিদের জীবনে এতো দুর্বিষহ সময় আসেনি। এমনকি সরকারে না ...

রাষ্ট্রীয়ভাবে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ প্রতিষ্ঠা: খালেদা জিয়া ও বিএনপি সরকারের অপকর্মের আদ্যোপান্ত

২০০১ সালের অক্টোবর, সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ভোটারদের মনে ভীতি সৃষ্টি; ভোটকেন্দ্র দখল এবং ব্যালটবাক্স লুট করে ক্ষমতায় যায় বিএনপি-জামায়াত জোট। সরকার গঠনের পরপরই উগ্রবাদী জঙ্গিগোষ্ঠীদের পৃষ্ঠপোষকতা শুরু করে তারা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তথ্যানুসারে, বিএনপি সরকারের সরাসরি পৃষ্ঠপোষতায় ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন নামে প্রায় অর্ধশতাধিক জঙ্গি সংগঠনের বিস্তার ঘটে বাংলাদেশে। জেএ...

আমেরিকার ভিসা নীতি এবং বিএনপির পূর্বাপর: দীর্ঘ অতীতের সহিংসতার অভ্যাসই কী তবে ভবিষ্যতের গলার কাঁটা বিএনপির

সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্য আমেরিকা যে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে, তারপর থেকেই কপালে চিন্তার ভাঁজ জমেছে বিএনপির। কারণ বুঝতে হলে আমেরিকার ভিসা নীতিতে কী আছে সেটি খেয়াল করুন। তারা বলেছে: যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তির জন্য ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপে সক্ষম হবে। এরপর বলেছে: গণত...

বাঙালির মুক্তির ইতিহাস ঐতিহ্যের ওপর জঙ্গি হামলা এবং বিএনপি-জামায়াতের হিংস্র থাবা

২০০৫ সালের ২২ ফেব্রুয়ারির সংবাদে দেখা যায়, মহান একুশে পালনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে তাণ্ডব চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা। কোথাও কোথাও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তার অজুহাতে সাধারণ মানুষদের শহিদ মিনারে যেতে দেয়নি। নীলফামারীতে শহিদ মিনার গুড়িয়ে দিয়েছে জিয়া পরিষদেন নেতাকর্মীরা। নোয়াখালীতে মাইক কেড়ে নিয়ে উগ্রবাদী বক্তব্য দেয় সন্ত্রাসীরা। গোপালগঞ্জের কোটা...

শিবির পরিচয়ে জঙ্গিদের মুক্তি দিতো সরকার, নাশকতা চালাতে স্থানীয় সাহযোগিতা দিতো জামায়াত

শিবির পরিচয়ে জঙ্গিদের মুক্তি দিতো সরকার, নাশকতা চালাতে স্থানীয় সাহযোগিতা দিতো জামায়াত: ২০০৫ সালের ২১ মার্চের খবরে জানা যায়, ২০০৬ সালের শেষের দিকে সম্ভাব্য জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বোমা, সন্ত্রাস ও হত্যা মামলা থেকে সন্ত্রাসীদের নাম প্রত্যাহার করে নেয় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণারয়। আর বোমা বিস্ফোরণ ও জঙ্গিবাদী মামলাগুলোর অপমৃত্যু ঘটানো হয়। চিহ্নিত ...

প্রকাশ্যে হত্যাযজ্ঞ-লুটপাট-ধর্ষণকারী জঙ্গিদের বাঁচাতে বিএনপি-জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মরিয়া প্রচেষ্টা

২০০৫ সালের ৭ অক্টোবরের খবর থেকে জানা যায়- শেখ হাসিনাকে বোমা মেরে হত্যাচেষ্টাকারী জঙ্গিনেতা মুফতি হান্নানের বিচার স্থগিত করে তাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতি বরাবর সুপারিশ করেন খালেদা জিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও প্রভাবশালী বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট গৌতম চক্রবতী, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুর রহমান নান্টু এ সিনিয়র সহসভাপতি ম...

যেভাবে খুনি ও বোমাবাজ জঙ্গিদের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করে বিএনপি-জামায়াত সরকার

২০০৬ সালের ২ এপ্রিলের জনকণ্ঠ পত্রিকার সংবাদে দেখা যায়, দেশে নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির সন্ত্রাসীদের পরিবারের অধিকাংশই জামায়াত ও জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। বিএনপির এমপি-মন্ত্রীরা নাশকতামূলক কার্মকাণ্ড ও আওয়ামী লীগ দমনের জন্য সরাসরি এই জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করতেন। কক্সবাজার সদর আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. শহীদুজ্জামানের উপস্থিতিতে বিএনপির সভায় জেএম...

জামায়াত-শিবির-স্বাধীনতাবিরোধীদের দিয়ে যেভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল জঙ্গিবাদী সংগঠনগুলো

জঙ্গিবাদী নাশকতাকারী সংগঠন বলতে জেএমবি, হরকত উল জিহাদ, বাংলা ভাই প্রমুখের ভয়াবহতার নামই সবার আগে মনে হয় আমাদের। আসুন দেখে নেই কারা প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করেছে এসব জঙ্গিবাদী গ্রুপগুলো। জঙ্গিরা ধরা পড়ার পর তাদের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গোয়েন্দা তৎপরতা, গণমাধ্যমের স্বাধীন তথ্য অনুসন্ধান, এমনকি বিএনপি-জামায়াতের সূত্রের এসব তথ্যকে সত্য বলে স্বীকার করা হয়েছে।  ...

বিএনপি-জামায়াত সরকার ২০০১-২০০৬: রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষতায় জঙ্গি পালনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতা দখলের নীলনকশা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন নামে যে অর্ধশতাধিক জঙ্গি সংগঠনের বিস্তার ঘটে বাংলাদেশে, তার নেপথ্যে ছিল জামায়াত-শিবিরের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা এবং বিএনপির পৃষ্ঠপোষকতা। জেএমবি-বাংলা ভাইদের জঙ্গি তাণ্ডবে যখন দেশজুড়ে আতঙ্কে শ্মশানের নীরবতা নেমে আসে, এদের নির্মম নির্যাতনে আর্তনাদ করতে করতে যখন কারবালার প্রান্তরের মতো শুষ্ক হয়ে ওঠে মৃত্যুপথযাত্রী মানুষদের গলা, নারী-শিশ...

খালেদা জিয়ার সরকার ২০০১ থেকে ২০০৬ : বিএনপি মহাসচিবের বাড়ি থেকে পরিচালিত হতো গাড়ি চুরির সিন্ডিকেট

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকারে থাকার সময় বিএনপি নেতারা যেমন জমি-জলাশয়-মার্কেট দখলে বেপরোয়া হয়ে পড়েছিল, তেমনি দেশজুড়ে গাড়ি চুরি ও চোরাই মাল বিক্রির সিন্ডিকেটও গড়ে তুলেছিল তারা। বিএনপি সরকারের চিফ হুইপ খন্দকার দেলোয়ার হোসেন (পরবর্তীতে বিএনপি মহাসচিব)-এর বাড়ি থেকে পরিচালিত হতো চোরাই গাড়ি কেনাবেচার চক্রটি। দেলোয়ারপুত্র আখতার হামিদ পবন নিজে এই স...

বিএনপি'র শাসনামল ২০০১ থেকে ২০০৬: সরকারি চাকরিজীবীদের লাঠিপেটা করতো বিএনপির এমপিরা

নওগাঁর বিএনপি দলীয় এমপি শামসুজ্জোহা খান হাসপাতালের ডাক্তারসহ সরকারি চাকরিজীবীদের নির্মমভাবে পেটাতেন। ২০০৬ সালের ১০ এপ্রিলের পত্রিকার খবরে দেখা যায়- তার নিজ বাসায় দলীয় কর্মসূচির পর সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ কর্মী আহত হয়। এরপর তাদের হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। কিন্তু একসঙ্গে ছয়টি স্ট্রেচার সরবরাহ করে ছয়জনকেই একইসঙ্গে চিকিৎসা না দেওয়ার অজুহাতে এমপি জোহা নিজ হাতে লা...

ভোট ডাকাতির সময় জনতার হাতে ধরা, পুলিশের পোশাক পরে পালায় বিএনপির এমপি জোহা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় প্রতিটি সংসদীয় আসনেই এলাকাভিত্তিক বিশেষ সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছিল বিএনপি-জামায়াত নেতারা। এই বাহিনীর নেতৃত্বে থাকতেন স্বয়ং বিএনপি-জামায়াতের সংসদ সদস্যরা। তাদের বাহিনী এলাকার সাধারণ মানুষের ভূমি দখল, দোকানে চাঁদাবাজি, নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা, সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং আওয়ামী নেতাকর্মীদের ওপর ব্যাপক ...

বিএনপি-জামায়াতের সিন্ডিকেট: নিত্যপণ্যের দাম প্রতিবছরই দ্বিগুণ হতো, এক বেলা খাবার কমাতে বাধ্য হয়েছিল মানুষ

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের ইতিহাসের জঘন্যতম মূল্য-সন্ত্রাসের ঘঠনা ঘটে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পুত্র তারেক রহমানের হাওয়া ভবন সিন্ডিকেট মজুদদারি, আমদানি-রফতানি নিয়ন্ত্রণ এবং কালোবাজারির মাধ্যমে দেশের বাজারব্যবস্থাকে বিকল করে দেয়। ফলে প্রতিবছরই আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হতে থাকে খাদ্যদ্রব্য ও নিত্যপণ্যের মূল্য। যার পর...

খালেদা জিয়ার শাসনামল ২০০১-২০০৬: বিদ্যুতের অভাবে মোমবাতি জ্বালিয়ে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা

২০০৬ সালের ৮ মার্চের খবরে দেখা যায়, দেশের সর্বোচ্চ চিকিৎসালয় বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়েও চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে বিদ্যুতের অভাবে। আবার নিয়মিত লো-ভোল্টেজের কারণে হাসপাতালে পানির সরবরাহও কমে যায়। ফলে পানির সঙ্কটে ত্রাহি অবস্থা শুরু হয় রোগী ও তাদের স্বজনদের মধ্যে। অপারেশন চলাকালে এমন বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণে মানুষের প্রাণ সঙ্কটে পড়ে যায় বলেও মন্তব্য করেছেন ...

খালেদা জিয়ার শাসনামল ২০০১-২০০৬: পানি ও বিদ্যুতের দাবিতে কৃষকবিদ্রোহ, খালেদা সরকারের গুলিতে সহস্রাধিক হতাহত

২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারির সচিত্র প্রতিবেদনে গণমাধ্যমগুলো জানায়, টানা কয়েক বছর পানি-সার-বিদ্যুতের অভাবে দেশের কৃষকসমাজ সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। প্রতিবছর চাষাবাদের মৌসুমে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েও তাদের এই সমস্যার সমাধান হয়নি। সরকার কৃষকদের চোখের পানিকে বারবার অবজ্ঞা করায় বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নামেন তারা। কিন্তু বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে ন...

খালেদা জিয়ার শাসনামল ২০০১-২০০৬: প্রাত্যহিক ১৮ ঘণ্টার লোডশেডিং, বন্ধ হয় কারখানা, মেরুদণ্ড ভেঙে যায় শিল্প-উদ্যোক্তাদের

২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় তার পুত্র ও বিএনপি নেতা তারেক রহমানের খাম্বা লিমিটেড-এর খপ্পরে জিম্মি হয়ে পড়ে দেশের বিদ্যুৎ বিভাগ। ফলে প্রতিবছরই বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ-বিভ্রাট। অন্ধকারে ডুবে যায় সারা দেশ। ২০০৫ সালের ৩ জুনের জনকণ্ঠে দেখা যায়, মুন্সীগঞ্জে দিন-রাতের কোনো সময়ই বিদ্যুৎ না থাকায় বন্ধের উপক্রম হয় অধিকাংশ শিল্প কারখানা। এছাড়াও অফিস আদ...

খালেদা জিয়ার শাসনামল ২০০১-২০০৬: ১০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতির ফলে বছরে ৮৬০০ কোটি টাকার ক্ষতি, জিডিপি কমে ৫ শতাংশ

৪ মার্চ ২০০৫ সালের জনকণ্ঠ পত্রিকা জানায়, বিদ্যুৎ খাতে হাওয়া ভবনের তুমুল লুটপাটের কারণে অব্যাহত বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মধ্যে লোডশেডিং আরো বৃদ্ধি পায়। সারাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৪ হাজার মেগাওয়াট থাকলেও উৎপাদন ছিল মাত্র ২ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। ফলে লোড শেডিংয়ের মাত্রা ৬০০ মেগাওয়াট থেকে বেড়ে ১২০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যায়। পিডিবি সূত্র জানায়, গ্যাস সঙ্কটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপা...